EVM মেশিন সম্পর্কে এই ৬ টি তথ্য অবশ্যই জেনে নিন
আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পড়েই শুরু হয়ে যাবে বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনা। তার কিছুক্ষণ পরই জানা যাবে, এ রাজ্যে কারা শাসকের ভূমিকায় থাকবে আগামী ৫ বছর। কিন্তু এত বড় একটা ঘটনার আগে যদি আপনাকে EVM মেশিন নিয়ে কিছু জিজ্ঞেস করি, উত্তর দিতে পারবেন কি? হয়তো না। কী আছে! অনেকেই জানেন না। ভোটের ফলের আগের দিন এটা একটু জেনেই নিন না।
ওয়েব ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পড়েই শুরু হয়ে যাবে বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনা। তার কিছুক্ষণ পরই জানা যাবে, এ রাজ্যে কারা শাসকের ভূমিকায় থাকবে আগামী ৫ বছর। কিন্তু এত বড় একটা ঘটনার আগে যদি আপনাকে EVM মেশিন নিয়ে কিছু জিজ্ঞেস করি, উত্তর দিতে পারবেন কি? হয়তো না। কী আছে! অনেকেই জানেন না। ভোটের ফলের আগের দিন এটা একটু জেনেই নিন না।
১) EVM এর পুরো কথা হল ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন। ৫ মিটার কেবল দিয়ে কন্ট্রোল ইউনিট এবং ব্যালটিং ইউনিট জোরা থাকে এই মেশিনে।
২) ১৯৮৯-'৯০ সালে পরীক্ষামূলকভাবে ১৬ টি বিধানসভা আসনে এই মেশিন ব্যবহার করা হয়। মধ্যপ্রেদেশের ৫ টি আসন, রাজস্থানের ৫ টি আসন এবং দিল্লির ৬ টি আসনে।
৩) কোনওরকম বিদ্যুত্ ছাড়াও EVM মেশিন ব্যবহার করা যায়। মাত্র ৬ ভোল্টের ব্যাটারিতেই কাজ চলে যায় এই মেশিনের।
৪) সাধারণত একটি EVM মেশিনে ৩৮৪০ ভোট গণনা করা যায়। যদিও নির্বাচনে পোলিং বুথগুলোতে যে মেশিনগুলো ব্যবহার করা হয়, তাতে বড়জোর ১৫০০ ভোট দিতে দেওয়া হয়।
৫) EVM মেশিনে সবথেকে বেশি ৬৪ জন প্রার্থীর নাম থাকতে পারে। যদি কোনও কেন্দ্রে ৬৪ জনেরও বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, তবে সেখানে EVM মেশিন কাজে আসবে না। ভোট নিতে হবে ব্যালট পেপারে। যদিও সাধারণত ১৬ জনের বেশি প্রার্থীর নাম রাখা হয় না।
৬) একটি EVM মেশিনে ভোটের তথ্য ১০ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করে রাখা যেতে পারে!