সরকারের সহযোগিতায় কলকাতা এখন অপরাধমুক্ত
পশ্চিমবঙ্গ এখন অনেক শান্তিপূর্ণ। কোনও সাম্প্রদায়িক সমস্যা বা বড় কোনও নির্যাতনের ঘটনা প্রায় নেই বললেই চলে। জঙ্গল মহল ও দার্জিলিঙয়ের পরিস্থিতিও স্বাভাবিক। রাজ্যে নারী নির্যাতন, খুন, ডাকাতির মতো জঘন্য অপরাধ অনেক কম হয়। নারী নির্যাতনের ওপর বিশেষ নজর দিয়েছে সরকার। মহিলাদের ওপর অত্যাচার কোনওভাবেই বরদ্দাস্ত করবেন না বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নারী সুরক্ষার জন্য রাজ্যে মোট ৬৫টি মহিলা চালিত পুলিশ স্টেশন বানানো হবে যার ৩০টি ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে। এছাড়াও পাচার রুখতে তৈরি করা হয়েছে অ্যান্টি হিউম্যান ট্রাফিকিং ইউনিট।
ওয়েব ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গ এখন অনেক শান্তিপূর্ণ। কোনও সাম্প্রদায়িক সমস্যা বা বড় কোনও নির্যাতনের ঘটনা প্রায় নেই বললেই চলে। জঙ্গল মহল ও দার্জিলিঙয়ের পরিস্থিতিও স্বাভাবিক। রাজ্যে নারী নির্যাতন, খুন, ডাকাতির মতো জঘন্য অপরাধ অনেক কম হয়। নারী নির্যাতনের ওপর বিশেষ নজর দিয়েছে সরকার। মহিলাদের ওপর অত্যাচার কোনওভাবেই বরদ্দাস্ত করবেন না বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নারী সুরক্ষার জন্য রাজ্যে মোট ৬৫টি মহিলা চালিত পুলিশ স্টেশন বানানো হবে যার ৩০টি ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে। এছাড়াও পাচার রুখতে তৈরি করা হয়েছে অ্যান্টি হিউম্যান ট্রাফিকিং ইউনিট।
কোস্টাল সিকিউরিটি স্কিমের দ্বিতীয় ভাগে ৮টি নতুন উপকূলবর্তী পুলিশ স্টেশন তৈরি করা হয়েছে । গত চার বছরে পুলিশের বিভিন্ন বিভাগে ৫ হাজার নতুন পদ তৈরি করা হয়েছে। এছাড়াও সরকার ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৯০০ সিভিক ভলেন্টিয়ার এবং ৩৩৫১ জন ভিলেজ পুলিশ ভলেন্টিয়ার নিযুক্ত করেছে। সব মিলিয়ে গত চার বছরে ৮৯টি নতুন পুলিশ স্টেশন তৈরি হয়েছে। পুলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি ছাড়াও বাড়ানো হয়েছে কলকাতা পুলিশের এলাকা। ১৩২ বর্গ কিলোমিটার এলাকা কলকাতা পুলিশের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। লালবাজারে গোয়েন্দা বিভাগে বানানো হয়েছে একটি সাইবার ল্যাব। সেপ্টেম্বর ২০১১ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ১১টি নতুন ট্রাফিক গার্ড তৈরি করা হয়েছে। শহর জুড়ে বসানো হয়েছে ৭০০ টি সিসিটিভি ক্যামেরা। হাওড়া, বিধানগর, আসানসোল-দুর্গাপুর, বারাকপুর এবং শিলিগুড়িতে তৈরি করা হয়েছে ৫টি নতুন পুকিশ কমিশনারেট। কলকাতা পুলিশের সহযোগিতায় শুরু হয়েছে জঙ্গল মহল কাপ, সুন্দরবন কাপের মতো বিভিন্ন ফুটবল প্রতিযোগিতা। সব মিলিয়ে কলকাতা এখন 'বেস্ট সিটি ইন ক্রাইম অ্যান্ড সেফটি ক্যাটাগরি'