নিজস্ব প্রতিবেদন: ভ্যাকসিন কেন্দ্র থেকে নথি, ভুয়ো তথ্যেই দেবাঞ্জনকাণ্ডে একের পর এক নয়া মোড়। শুক্রবার প্রকাশ্যে এসেছে এমনই কিছু নথি যেখানে বলা হয়েছে ICICI Bank-এ পুরসভার কর্মীদের নাম ও স্বাক্ষর দিয়ে দুটি অ্যাকাউন্ট খোলেন দেবাঞ্জন দেব (Debanjan Deb)। কিন্তু সেই নাম ও নথি সম্পূর্ণ ভুয়ো বলেই তদন্তে জানা গিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কসবায় 'ভুয়ো' ভ্যাকসিন (Fake Vaccine Case) ঘটনায় ইতিমধ্যেই মহানগরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এরই মধ্যে পুরসভা যোগ ও এমন নথি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। পুরসভার প্ল্যানিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট-এর তরফে স্পেশাল কমিশনারকে একটি রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যে দুজন ব্যক্তির নামে কসবার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক এ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল সেই দুজনের পুরসভার ওই দফতরে কোনও অস্তিত্ব নেই।


আরও পড়ুন, Kasba Fake Vaccine Case: দেবাঞ্জনের টিমের সদস্যরা কি ডাক্তার-নার্স? তদন্তে পুলিস


প্রশ্ন উঠছে রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কের ভূমিকা নিয়েও। দু'জন অফিসারের ভুয়ো নাম ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলা হলে সেখানে কি যথেষ্ট জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি ব্যাঙ্কের তরফে। সাধারণত পুরসভার যেকোনো অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে পুরসভার (KMC) পদস্থ অফিসার র সঙ্গে অথবা সেই দফতরের ডিজির সঙ্গে কথা বলতে হয়।


এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে সেই বেনিয়মও। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের রিলেশনশিপ অফিসার দিপ্তেন্দু দত্তর নাম উঠে এসেছে এই ঘটনায়। দেবঞ্জনকে কি সাহায্যে করেছে কর্পোরেশনের কেউ? না কি রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কও জড়িতে এই ঘটনায়? উত্তর খুজতে চলছে তদন্ত। বৃহস্পতিবার রাতে টানা ৫ ঘণ্টা ধৃত দেবাঞ্জন দেবকে জেরা করেন তদন্তকারীরা। এরপরই উঠে আসছে একের পর এক তথ্য।