নিজস্ব প্রতিবেদন: মেধা রেকের ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই এবার নন-এসি ট্রেনে সমস্যা।  আর সেই সমস্যার জেরে চার চারটে ট্রেন বাতিল বাতিল করতে বাধ্য হল মেট্রো কর্তৃপক্ষ। তাও আবার অফিস টাইমে।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজ, শুক্রবার সকালে ৯টা ১২ মিনিটে দরজা খোলা নিয়ে একটি নন-এসি রেকে বিপত্তির সূত্রপাত। দমদম স্টেশন ছাড়ার পর একাধিক স্টেশন ওই ট্রেনটির দরজা ঠিকভাবে বন্ধ হয়নি। মেট্রো রেকে রক্ষণাবেক্ষণ করেন যাঁরা, তাঁরা ওই ট্রেনে ওঠেন। কিন্তু তাতে কাজ দেয়নি। শেষ পর্যন্ত কারশেডে নিয়ে যাওয়া হয় ট্রেনটিকে। 



গোটা ঘটনার জেরে জেরে চারটি ট্রেন চালাতে পারেনি মেট্রো কর্তৃপক্ষ। ফলে অফিস টাইমে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। মেট্রো কর্তৃপক্ষের দাবি, সমস্যা মেটাতে পরে তারা অতিরিক্ত দুটি ট্রেন চালায়।


নন এসি ট্রেনগুলি কলকাতায় মেট্রো সূচনার সময় থেকে চলছে। তাদের পরিষেবা যা দেওয়ার দরকার ছিল, সেই মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু, প্রয়োজন মত ট্রেন মেট্রোর হাতে নেই। বাধ্য হয়েই নন-এসি ট্রেন গুলি চালাচ্ছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ।


অতিসম্প্রতি ভর সন্ধেয় পার্কস্ট্রিটে ব্যস্ত সময়ে মেট্রো রেলের দরজায় হাত আটকে যায় সজল কাঞ্জিলালের। সেই অবস্থাতেই চলতে শুরু করে ট্রেন। চালক ব্রেক কষার পর লাইনে উদ্ধার হয় সজল কাঞ্জিলালের দেহ। মেট্রো কর্তৃপক্ষ দাবি করে, ব্রেক কষার পর লাইনে নেমে প্ল্যাটফর্মে উঠতে যান সজল কাঞ্জিলাল। ওই সময়ে লাইনে তড়িদাহত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। আবার আর এক পক্ষের দাবি, জোরে ব্রেক কষার জেরে লাইনে ছিটকে পড়েছিলেন সজলবাবু। তারপর  মেট্রো সুড়ঙ্গের ধাতব অংশ খসে পড়ে লাইনে। থার্ড লাইনে ভেঙে পড়ে মেট্রো সুড়ঙ্গের ধাতব পাত।            


আরও পড়ুন- ডিজিটালে স্বয়ংসেবকদের টেক্কা দিতে স্বেচ্ছাসেবক চেয়ে বিজ্ঞাপন দিল সিপিএম