নিজস্ব প্রতিবেদন:  এখনও বেলাগাম বেপরোয়া গতি। এবার শহরের রাস্তায় গতি  নিয়ন্ত্রণে আরও তৎপর পুলিস। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



দক্ষিণ কলকাতায় প্রাক্তন মিস ইউনিভার্সের শ্লীলতাহানির ঘটনার পরই কলকাতা  পুলিস কমিশনার অনুজ শর্মার নির্দেশে রাতের শহরে শুরু হয় নাকা চেকিং। ১৯ জুন থেকে এই স্পেশাল রেইড শুরু হয়। ৭ অগাস্ট ৫০ দিনে পড়ল এই বিশেষ অভিযান।


নকশা হাতাতেই কি খুন? মুম্বইতে বাঙালি চিত্রশিল্পী খুনে উঠে আসছে বন্ধুর নাম


কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছিল এই নাকা চেকিং। যেমন হেলমেট বিহীন চালক,  থ্রি পিলিওন রাইডার,  মত্ত অবস্থায় বাইক চালানো,  বেপরোয়াভাবে বাইক চালানো,  কাগজপত্র বা বৈধ নথি ছাড়া বাইক বাজেয়াপ্ত।


কলকাতা ট্রাফিক পুলিসের পরিসংখ্যান বলছে, লাগাতার এই নাকা চেকিং-এর ফল মিলেছে হাতেনাতে।  শুরুর সময় থেকে এখনও সংখ্যায় কমেছে মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালানো। এছাড়াও বাইকে তিনজন আরোহী বা হেলমেটবিহীন বাইক আরোহীর সংখ্যাও কমেছে। তবে কমেনি বেপরোয়া গতির পরিমান..


৫০ দিনে


থ্রি রাইডার পিলিওন কেস মোট ১০,২৭৭টি


হেলমেটবিহীন কেস ১৮,৯৫৭টি


বেপরোয়াভাবে বাইক চালানো ২,১১১টি


মত্ত অবস্থায় বাইক চালানো ১,৯৩৩টি


বাইক বাজেয়াপ্ত হয়েছে ৭২৪টি


মোট কেসের সংখ্যা ৩৪,২৬৮টি


কিন্তু শুরু ও শেষ দিনের পরিসংখ্যান মিলিয়ে দেখা যা্চ্ছে, বাকি সব কিছুতে সাফল্য পেলেও বেপরোয়া গতিতে এখনও লাগাম টানতে সম্পূর্ণ সফল হতে পারেনি কলকাতা পুলিশ। এবার আরও কড়া পদক্ষেপ করা হচ্ছে।