ওয়েব ডেস্ক: দূষণের বিষে ঢেকে রয়েছে গোটা দিল্লি। অন্ধকারে উধাও তাজমহল। এবার দূষণের আঁধারে ঢাকতে চলেছে কলকাতাও।এমনটাই আশঙ্কা পরিবেশবিদদের। ধেয়ে আসছে বিষের আঁধার। সবচেয়ে বিপদ শিশু এবং বৃদ্ধদের। শীত এলেই ওরা ভয়ে জড়সড়। শ্বাসকষ্টে ভোগে ছোট্ট ছোট্ট শিশুগুলো। আর এবারের শীত তো ওদের কাছে আতঙ্ক। দিল্লি থেকে যে ধেয়ে আসছে বিষবাষ্প। ধোঁয়াশায় মিশে রয়েছে ক্ষতিকর পার্টিকুলেট ম্যাটার, যার অধিকাংশ কার্বন, পলিসাইক্লিক অ্যাসটাইল হাইড্রোকার্বন, কার্বন মনোক্সাইড, জলীয় বাষ্প, সীসা, সালফার ডাই অক্সাইড। পার্টিকুলেট ম্যাটার ২.৫ সরাসরি ফুসফুসে আঘাত করে। ইউনিসেফের একটি রিপোর্ট বলছে, প্রতি বছর পাঁচ বছরের নিচে শিশুরা যতটা না এইচআইভি, ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায়, তার থেকে অনেক বেশি মারা যায় ঘর ও বাইরের দূষণের কারণে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন লজ্জা শুধু নারীর ভূষণ, পুরুষের ভূষণ তো নির্লজ্জ হওয়া!


সাধারণত রাত আটটার পর থেকে ধোঁয়াশা জন্ম নিতে শুরু করে। ভোর তিনটে-চারটের মধ্যে ঘন আকার নেয়। সকাল আটটা পর্যন্ত ধোঁয়াশা থাকে।যাঁরা মর্নিং ওয়াকে বেরোন এবং যেসব শিশু সকালে স্কুলে যায়, তারাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় এই বিষবাষ্পে। অন্যান্য শহরের তুলনায় কলকাতায় রাস্তার পরিমাণ কম। কিন্তু গাড়ি অনেক বেশি। ফলে ব্যস্ত সময়ে যানজট বাড়ে, কমে গাড়ির গতি। গাড়ির গতি কম থাকলে দূষণ বাড়বে। এমনটাই বলছেন পরিবেশবিদরা। ফলে, এই শীতেই কলকাতার অগ্নিপরীক্ষা।


আরও পড়ুন  মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হওয়ার কথা ভাবছেন ফেসবুকে হেনস্থার প্রতিবাদ করা তরুণী