ওয়েব ডেস্ক: ভূতের খোঁজে হানাবাড়িতে হানা। হাড় হিম করা শব্দ, ঝিঁঝিঁর ডাক, অশরীরীর পায়চারি। ঘোমটা ঢাকা মুখ, কালো বিড়ালের কান্না। গা ছমছমে পরিবেশই যেন পাখির চোখ। গ্রামবাংলা থেকে শহরতলি, ভূতের তল্লাসিতে ভূত পর্যটন। সোজা বাংলায় ঘোস্ট ওয়াক। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে কলকাতা। ভূতের খোঁজে নাইট সাফারি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গায়ের লোম খাড়া হয়ে যাওয়া শব্দ। অন্ধকার ফুঁড়ে উঠে আসা কোনও অশরীরী। অ্যাডভেঞ্চারের নেশায় মানুষ ভয়কেও জয় করতে তৈরি। হানাবাড়ির দুর্বার আকর্ষণ। ভূত দেখার তীব্র আকাঙ্ক্ষায় রাতবিরেতে বেরিয়ে পড়া। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে কলকাতা, ভূত দেখার নেশায় ছুটছে মানুষ। আঁতকে ওঠাতেও যেন আনন্দ।


কলকাতার হানাবাড়ি
দ্য ইনফেমাস ব্ল্যাকহোল অফ কলকাতা। ঠিক এই জায়গার নিচেই রয়েছে দেড়শো ব্রিটিশের কবর।


রাইটার্স বিল্ডিং
গেট নাম্বার চার। রাতে রাইটার্সের অলিন্দে নাকি এখনও ঘুরে বেড়ায় ওয়ারেন হেস্টিংসের ভূত। 


কলকাতা হাইকোর্ট
১৩ নম্বর কোর্ট রুম। দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে এখান থেকেই। এখনও গভীর রাতে রক্তাক্ত পা হেঁটে গিয়ে ঢোকে ওই কোর্ট রুমে।  


গার্স্টিন প্লেস
এখনও রাতে পিয়ানোর সুর শোনা যায় গার্স্টিন প্লেসের পোড়ো বাড়িটা থেকে। 


ছেলেবেলায় শোনা গল্পগুলিকে প্রত্যক্ষ করার নেশায় শহরে রাতসফর। শহরের আনাচে কানাচে ভূতেদের এই সব ঠিকানায় ঢুঁ মারবেন নাকি?