ওয়েব ডেস্ক: নারদ স্টিং অপারেশনে ঠিক কী ভূমিকা ছিল আইপিএস SMH মির্জার? তদন্তে নেমে এবার সেটাই খতিয়ে দেখতে চাইছেন কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দারা। কাল থেকেই লালবাজারে শুরু হবে মির্জাকে ডেকে পাঠানোর প্রক্রিয়া। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চান তদন্তকারীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নারদ তদন্তে এবার আইপিএস সৈয়দ মহম্মদ হুসেন মির্জার ভূমিকা খতিয়ে দেখতে চায় লালবাজার। তাঁকে ডেকে পাঠানোর তোড়জোড় চলছে। সোমবারই তাঁকে তলবের প্রক্রিয়া শুরু হবে। সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই তাঁকে জিজ্ঞাবাদ করতে চান কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দারা।


শুধুমাত্র স্টিং ভিডিওতে তাঁকে দেখা গিয়েছে বলেই নয় পুরো কাণ্ডে এই IPS-এর ভূমিকা খুঁটিয়ে দেখতে চান গোয়েন্দারা। প্রথমিক তদন্তে এই আইপিএসের ভূমিকা নিয়ে আরও কিছু প্রশ্ন উঠেছে। নারদ কর্তার হোটেল রেজিস্টার, যাতায়াত সংক্রান্ত তথ্য মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে বেশ কিছু তথ্য এসেছে লালবাজারের হাতে।


ম্যাথু স্যামুয়েলের সঙ্গে মির্জার যোগাযোগ কীভাবে হল, তা নিয়ে তাঁর কাছে বিস্তারিত জানতে চাইবেন গোয়েন্দারা। এই মুহূর্তে বারাকপুরে সশস্ত্র বাহিনীর কমানডান্ট পদে রয়েছেন মির্জা। এর আগে বর্ধমানের সুপার পদে ছিলেন তিনি। SMH  মির্জার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে চব্বিশ ঘণ্টা। তবে ফোন বা SMS-এর উত্তর দেননি তিনি।


নারদ তন্তে নেমে ইতিমধ্যেই ম্যাথু স্যামুয়েলকে সমন পাঠিয়েছে কলকাতা পুলিস।  নোটিস পাঠানো হয়েছে ভিডিও আপলোডিং সাইট টরেন্টকেও। স্যামুয়েলের আর কোনও সহযোগী ছিল কিনা ? কেউ তাঁকে অর্থ জুগিয়েছিল কিনা ?  নারদ কর্তা হাজিরা দেওয়ার আগে সে তথ্য প্রমাণ গুলি জোগাড় করে রাখতে চাইছে পুলিস।