LIVE: `শান্তিনিকেতন` নিলাম করে বেকারদের টাকা দেওয়ার নিদান সেলিমের
Latest Updates
দেবলীনা হেমব্রম
রাজ্যে গণতন্ত্র ফেরাতে আমরা এক হয়েছি।
সমাজে দিকে দিকে ভাইরাস বাসা বেঁধেছে ওদের মারতে ভ্যাকসিন লাগে না। আমার-আপনার ভ্যাকসিন লাগবে।
তৃণমূল থেকে বিজেপি, বিজেপি থেকে তৃণমূলে যাচ্ছে আর সোনার বাংলার ফুটানি মারছে।
তৃণমূল কাটমানি নিতে আমাদের ভুল বোঝাচ্ছে।
আমাদের ছাত্র-যুবদের পিটিয়ে খুন করা হয়েছে।বাংলায় এবার ঝড় উঠেছে।
পদ্মফুল ফুটতে দেওয়া যাবে না এলাকায়।
ভোট আসছে বলে মানুষের দুয়ারে তৃণমূল।
ভোট চলে গেলে সব ভাতা চলে যাবে।মহম্মদ সেলিম
সংখ্যালঘু, জনজাতি কেউ অধীকার পেল না।
আক্রান্ত মানুষের পাশে আছি।
মইদুলকে মেরে পার পাবে না।
বাংলায় সবকিছুতেই তোলাবাজি, কাটমানি।
দিদি-মোদীর খেলা এতদিন ধরে দেখছি। এবার ওদের মাঠ থেকে সরাতে হবে।
বসন্তের আগমনে ঝড়াপাতার দিন শেষ।
আমরা শিল্পের জন্য লড়াই করছি।
এই বাংলাকে আমরা স্বাধীনতা সংগ্রামের আগে থেকে বুঝি।
বিজেপি গোটা দেশকে ভাগ করতে চায়।
শিক্ষক নিয়োগ ঘিরেও দুর্নীতি চলছে।যে চিটফান্ডের টাকা চুরি করেছিল, সে ঝপাং করে বিজেপিতে চলে গেছে। তাতে সাধারণ মানুষের টাকা ফেরত আসবে না।
'শান্তিনিকেতন' নিলাম করে বেকারদের টাকা দেওয়ার নিদান সেলিমের
পুলিসকে বলছি উর্দি যখন পড়বে তাকে সম্মান করবে।
বুথে ভূত-পেত্নি আছে আমরা ভয় পাই না।
তাদের তাড়াতে হবে।ছত্তীসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল
বাংলায় আসা কোনও তীর্থক্ষেত্রের থেকে কম নয়
প্রধানমন্ত্রী নেতাজির জন্মদিনে ‘পরাক্রম দিবস’ পালন করছেন। ওঁকে বলব, আপনি ইতিহাস উল্টে দেখুন, যখন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আইএনএ তৈরি করছিলেন, তখন সাভারকর, শ্যামাপ্রসাদ ইংরেজদের হয়ে কাজ করছিলেন।আপনি কখনই নেতাজির উত্তরাধিকারী হতে পারেন না।
দিল্লি থেকে মোদী, আর বাংলা থেকে দিদিকে হঠাতে হবে।
মোদীজি বলেছিলেন দেশ বিক্রি হবে না, এদিকে রেল বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। কচি পাতার মতো মুখগুলো উঁকি মারছে।
ঐশি
আগামী দিনে বাংলার যুবরা ভাঙা পাঁজর দিয়ে বাংলাকে রক্ষা করবে।
বাংলায় সুদীপ্ত গুপ্ত মইদুলকে হত্যা করা হচ্ছে।
ছাত্রযুবরা মাথানত করে বাঁচতে চাইছে না। যাতে সকলে মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে জোটকে সমর্থন করুন।ভারতের সরকার সেকুলার সরকার। অমিত শাহ, মোদী সংবিধান মানে না। ক্ষতি করে।
আগে ঐক্য ছিল। স্বাধীনতার সময় হিন্দু-মুসলিমের ঐক্যের জন্য কাজ করেছে মহাত্মা গান্ধী।
বাংলার মানুষের কাছে আবেদন করছি। বদল আনুন। বিজেপিকে তাড়ান।
মোদী, শাহ বারবার বাংলায় আসছে তামিলনাড়ুতে যাচ্ছেন। ওঁরা সংস্কৃতি বোঝার চেষ্টা করছেন।
এখন তিনজনের কথায় দেশ চলছে, মোদী, শাহ, RSSএই ব্রিগেড আগে দেখিনি। এবার বাংলায় পরিবর্তন নিশ্চিত
সরকারের বদল না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে।
এই মোর্চা বাংলায় বদল আনবে।
লুঠপাঠ চলছে বাংলায়। বিজেপি-তৃণমূল মুদ্রার এ পিঠ ও পিঠ।আব্বাস সিদ্দিকী
আজ আমাদের প্রথম ব্রিগেড।
যেখানে যেখানে বামপন্থি প্রার্থী দেবে, সেখানেই ওদের জেতাব, মাতৃভূমিকে রক্ষা করব।
পুরনো সব কথা ভুলে গিয়ে বামেদের জেতাব।
আমাদের দাবি বামেরা মেনে নিয়েছে।
মমতা নারী স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে।
আমরা শিল্প তৈরি করব।
তৃণমূল-বিজেপিকে উৎখাত করব।
১ মাস পর আমরা বাংলা দখল করব।অধীররঞ্জন চৌধুরী
আজ সভা প্রমাণ করছে আগামী নির্বাচন TMC-BJP নয়, সংযুক্ত মোর্চা আরও ওপরে উঠেছে।
আগামী দিনে TMC-BJP থাকবে না, সংযুক্ত মোর্চা থাকবে শুধু। এই ব্রিগেড একটা নমুনা মাত্র।
এবার আমরা সরকার বদলাব। নতুন পরিবর্তনের রামধনু ব্রিগেডের মাঠে।
বাংলায় শুধু হতাশা, নৈরাস্য, সারা বাংলার অর্থনীতি ধসে গেছে।RSPর সভাপতি মনোজ ভট্টাচার্য
বন্ধ চা বাগান খুলতে হবে।
বাংলা মমতাকে চায় না।
ধর্মের নামে অসহিষ্ণুতা চলছে।
গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হচ্ছে।
এতবড় সমাবেশ অতীতে কোনওদিন হয়নি।
বিকল্প সরকার গড়ে সাধারণ মানুষের সরকার তৈরি করতে হবে।আমাদের মানুষের কাছে যেতে হবে।
বাংলায় সব মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।
দুই পক্ষ শুধু চাইছে মানুষকে ভাগ করো, শাসন করো।
মোরগ লড়াই হোক চাইছে লোকে। ওপর থেকেই তরজা হচ্ছে।
আমাদের লড়াই খেটে খাওয়া মানুষের লড়াই।
আমরা কাজ চাই, বেকারের দাবি নিয়ে লড়াই। যত শূন্যপদ আছে ১ বছরের মধ্যে সব পদ পূরণ করা চাই।
কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
মানুষের খাদ্যে নিরাপত্তা বাড়াতে হবে।
আমরা চাই প্রত্যেকের জন্য শিক্ষার অধিকার।
বড় শিল্প আসতে হবে।হেস্টিংসে ব্রিজের কাছে প্রচুর কংগ্রেস কর্মী সমর্থকরা জড়ো হয়েছে। এখান থেকেই তাঁরা মিছিল করে ব্রিগেডের দিকে রওনা দেবেন।
ঘাটাল, চন্দ্রকোণা, গড়বেতা,মেদিনীপুরসহ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মিছিল করে এসে বাসে করে সমাবেশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন বাম-কর্মীরা। ব্রিগেড সমাবেশকে ঘিরে বাম কর্মীদের উৎসাহ চোখে পড়ার মতো। টুম্পা গানে কোমর দুলিয়ে ব্রিগেডমুখী বাম-কং সমর্থকরা। শহরতলীর ট্রেনে উপচে পড়া ভিড়। চুঁচুড়া হুগলি ব্যান্ডেল থেকে ট্রেনে করে ব্রিগেডের পথে রওনা দিয়েছেন বহু মানুষ।
এড়েন্ডা রাস্তার মোড়ে আক্রান্ত তৃণমূলের কর্মী সমর্থক। বিগ্রেড যাওয়ার পথে আব্বাস সিদ্দিকী অনুগামীরা আচমকাই তৃণমূলের উপর আক্রমণ হানে বলে অভিযোগ। ঘটনায় মোট ছয়জন গুরুতর আহত। চারজনের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে বলে জানাচ্ছেন তৃণমূল নেতা। আহত অবস্থায় নলমুড়ি হসপিটালের চিকিৎসাধীন ৬ জন। সংকটজনক অবস্থায় ৩ জনকে রেফার করা হয়েছে কলকাতা চিত্তরঞ্জন হসপিটালে। এলাকায় চাঞ্চল্য। মোতায়েন পুলিস।
নিউটাউনের রাস্তায় আজ শুধু বাম কংগ্রেস ও আইএসএফ এর পতাকা লাগানো গাড়ি। সবই যাচ্ছে ব্রিগেডের উদ্যেশে। গাড়িতে ভর্তি কর্মী-সমর্থক। কখনও স্লোগান কখনও টুম্পা গান।প্রত্যেকের মধ্যে উচ্ছাস উদ্দীপনা দেখার মত। রাস্তায় তাকালেই দেখা যাচ্ছে ফ্ল্যাগ উড়িয়ে ব্রিগেডের উদ্যেশে ছুটে চলেছে গাড়িগুলি।
একুশের ভোটের আগে হাইভোল্টেজ রবিবার। ইভিএমে তৃণমূল-বিজেপিকে টেক্কা দিতে ফের ব্রিগেডে বামেরা। বাম ব্রিগেডের সঙ্গী কংগ্রেস, ভাইজান। করোনা আশঙ্কার মধ্যেই আজ বাম-কংগ্রেসের ব্রিগেড। সকাল থেকেই ময়দানমুখী নেতাকর্মী-সমর্থকরা। কোভিড বিধি মেনে সভায় আসার আর্জি করা হয়েছে কর্মীদের কাছে। তবে চিকিত্সকের অনুমতি না মেলায় এই প্রথমবার ব্রিগেডে গরহাজির বুদ্ধদেব।