Live: ৫টা থেকে ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে হোটেল-রেস্তোরাঁ: Mamata
Latest Updates
তথ্য প্রযুক্তি শিল্পে দুটি শিফটে করুন। কর্মী থাকুক ১০ শতাংশ। বেঙ্গালুরু থেকে সবাইকে ডেকে আনুন। শিল্পের জায়গাও আছে। সিলিকন ভ্যালি করছি।
এমনকি টিকায় জিএসটি নিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার।
কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা ও হাওড়ায় কোভিডের কাজ করতে হবে।
পাড়ায় কেবল টিভির কাজ করে, তাঁদের সুপার স্প্রেডারে নিয়ে আসা যেতে পারে।
খুব শীঘ্রই দুয়ারে রেশন প্রকল্প চালু করব।
খুচরো দোকানগুলিকে ১২ থেকে ৪টে করে দিন পরের ধাপে।
কমনপুল তৈরি করুন। টিকা কেনার পর সেখান থেকে টিকা সরবরাহ করুন।
কোভিড বিধি মেনে ১৬ জুন থেকে শপিংমল খোলার অনুমতি দিয়ে দেব।
বেসরকারি ক্ষেত্র থেকে ভ্যাকসিন কিনে নিন। স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে দরকারে কো-অর্ডিনেশন করুন।
কেন্দ্রের থেকে টিকা পাচ্ছি না। আমরা কেন্দ্রের কাছে ৩ কোটি ভ্যাকসিন চেয়েছি। ভ্যাকসিনের উপরেও জিএসটি চেয়েছি। আপনারা টিকাকরণ করতে চাইলে টাকা দিন জোগাড় করে দেব। সুপার স্প্রেডারদের বিনা পয়সায় করছি আমরা।
পর্যটন দফতর আলাদা করে বসো। আমরা ব্যবস্থা বন্ধের পক্ষে নেই। কিন্তু এমন কিছু করব না তৃতীয় ঢেউয়ে চলে যাবে। দ্বিতীয় ঢেউয়ে দেখছি অল্পবয়সীদের হচ্ছে। তাঁরা মারাও যাচ্ছে। এখন থেকে নজর দিতে হবে। হোটেলগুলি নিজেদের কর্মীদের টিকা দিক। হোটেল বন্ধ হোক চাই না। আপনারা নিজেদের কর্মীদের টিকা দিন। আপনারা অনলাইনে ব্যবসা বাড়ান। মিষ্টির দোকান ১০টা থেকে ৫টা পর্যন্ত খোলা। হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলিকেও তো ওই সময়ে ছাড় দেওয়া যেতে পারে। ৫ থেকে ৮টা পর্যন্ত হোটেল রোখা যাবে। কর্মীদের টিকা দিয়ে চালান। কোভিড বিধি মেনে চলুন।
বণিকসভাগুলি নিজে থেকে ত্রাণ বণ্টন করার চেয়ে রাজ্যকে দিতে পারে। কারণ কোথায় ত্রাণ দরকার, সেই তথ্য রয়েছে। কেউ বেশি পেয়ে যাচ্ছে, কেউ একেবারেই পাচ্ছে না। ১৫টি বণিকসভা একটি কমিটি গঠন করতে পারে। তারা নিজেদের মতামত দিক।
ভ্যাকসিন দিক শিল্পসংস্থাগুলি
শিল্পসংস্থাগুলি কর্মীদের টিকা দিতে পারে। ভ্যাকসিনে যত টাকা ছিল, খরচ করেছি। ১.৪ কোটি লোককে বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন দিয়েছি। সুপার স্প্রেডার হকার, সবজি বিক্রেতা, গাড়ির চালকদের দিচ্ছি টিকা। শিল্পসংস্থাগুলি ভ্যাকসিন দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পারে। আপনারা নিজেদের কর্মীদের বাঁচাতে পারেন। আপনারা শ্রমিকদের টিকা দিন। ভ্যাকসিনের টাকাটা বিপর্যয় মোকাবিলা তহবিলে দিতে পারেন। ওই টাকা আমরা নেব না। ওটা ভ্যাকসিন কিনে দিয়ে দেব।
রাজ্যে বিধিনিষেধ, লকডাউন নয়
অন্যান্য রাজ্যে পুরোপুরি লকডাউন করা হয়েছে। আমরা সেটা করিনি। আমরা কিছু বিধিনিষেধ করেছি। সকাল ৭টা থেকে ১০ পর্যন্ত দোকানবাজার চলছে। ১২টা থেকে ৩টে পর্যন্ত শাড়ি-সহ অন্যান্য দোকান চলছে। মিষ্টির দোকান ১০টা থেকে ৫টা পর্যন্ত খোলা। একেবারে পুরো বন্ধ নয়। যতটা সম্ভব খুলে রেখেছি। নির্মাণ সংস্থাগুলিকে নিজেদের জায়গায় শ্রমিকদের রাখতে পারে।
নবান্ন সভাঘরে চেম্বার্স অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশানসের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।