LIVE: ২৩ জানুয়ারি `পরাক্রম দিবস`, জাতীয় ছুটি নিয়ে কোনও ঘোষণা নেই PM Modi-র
Latest Updates
আত্মনির্ভর বাংলার সঙ্গে সোনার বাংলার প্রেরণা। আত্মনির্ভর ভারত অভিযানে বাংলাকে নেতৃত্ব দিতে হবে। সোনার বাংলা করতে হবে। আরও গৌরব বাড়াতে হবে। নেতাজির মতো আমাদেরও সংকল্পে না পৌঁছনো পর্যন্ত থামা উচিত নয়: নরেন্দ্র মোদী।
আজ দেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তিনি দেখতেন দুনিয়ার বড় বড় কোম্পানিতে আজ ভারতীয়রা। রাফালের মতো বিমান ভারতের কাছে এসেছে। তেজস বানাচ্ছে ভারত। তিনি যদি দেখতেন তাঁর দেশের সেনা এত শক্তিশালী, আধুনিক হাতিয়ার পাচ্ছে, তাহলে ওঁর কেমন লাগত? এত বড় মহামারির সঙ্গে পূর্ণশক্তিতে লড়াই করেছে দেশ, নেতাজি কীভাবে ভাবতেন? ভ্যাকসিন দুনিয়ার অন্য দেশকে সহযোগিতা করছে ভারত। কতটা গর্ব করতেন তিনি! যেখানেই থাকুন আশীর্বাদ করছেন। এলএসি থেকে এলওসি- শক্তিশালী ভারতকে দেখছে দুনিয়া। ভারতকে চ্যালেঞ্জ করলে কড়া জবাব দেওয়া হয়েছে ভারত: নরেন্দ্র মোদী।
আজ আমাদের কাছে উদ্দেশ্য ও শক্তি আছে। নেতাজি বলেছিলেন, আজ আমাদের কেবল একটা ইচ্ছে থাকা উচিত। আমাদের ভারত বেঁচে যেতে পারে। দেশের জন্য বাঁচি, এটাই আমাদের লক্ষ্য। পরিশ্রম ও উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে দেশকে আত্ননির্ভর বানাতে হবে। দুনিয়ার জন্য উচ্চমানের পণ্য তৈরি করতে হবে। স্বাধীন ভারতের স্বপ্নে আস্থা হারিয়ো না। দেশে এমন কোনও শক্তি পরাধীনতার শৃঙ্খলায় বেঁধে রাখবে। সত্যিই দুনিয়ায় এমন কোনও শক্তি নেই, ১৩০ কোটি দেশবাসীকে আত্মনির্ভর ভারত তৈরিতে বাধা দিতে পারে: নরেন্দ্র মোদী।
ভারতের জন্য বিভিন্ন দেশে গিয়ে সমর্থন চেয়েছেন। ভারতের এক একজন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর কাছে ঋণী। এই ঋণ কীভাবে চোকাবে? কলকাতায় এলগিন রোডের ঘরে বন্দি ছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস। শিশিরকে ডেকে বলেছিলেন, আমার একটা কাজ করতে পারবে? শিশিরজি যে কাজ করেছিলেন, যা ভারতের স্বাধীনতার অন্যতম কারণ। নেতাজি বুঝেছিলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আবহে বাইরে থেকে ইংরেজদের দুর্বল করা যাবে। এই সময়ে ভাইজি ইলাকে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পাঠিয়েছিলেন। বলেছিলেন, মায়ের আশীর্বাদ নিয়ে এসো। দেশের বাইরে ভারতীয় সমর্থকদের একজোট করতে চেয়েছিলেন। আমরা একটা কাজ করতে পারবে। আজ সব ভারতীয় হৃদয়ে হাত রেখে বলুন। আমার একটা কাজ করতে পারবে? এই কাজ, এই লক্ষ্য আজ ভারতকে আত্মনির্ভর করার: নরেন্দ্র মোদী।
হাওড়া-কালকা মেলের নাম করা হয়েছে নেতাজি এক্সপ্রেস। প্রতিবছর এবার থেকে নেতাজির জন্মদিন পরাক্রম দিবস হিসেবে পালন করব। পরাক্রমের প্রতিমূর্তি ও প্রেরণা নেতাজি: নরেন্দ্র মোদী।
দেশ সর্বদা আপনার কৃতজ্ঞ থাকবে। কৃতজ্ঞ থাকবে। চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকবে। ২০১৮ সালে আজাদ হিন্দ সরকারের ৭৫ বছর ধুমধাম করে উদযাপন করেছিল দেশ: নরেন্দ্র মোদী।
আমার কাছে আবেগঘন মুহূর্ত। ছোটবেলা থেকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের নাম কানে আসতেই শক্তি পেতাম। ১২৫ বছর আগে দাসত্বের অন্ধকারে চেতনার জন্ম হয়েছিল। দুনিয়ার শক্তিশালী শাসককে বলতে পেরেছিলেন, আমি তোমার কাছ থেকে স্বাধীনতা চাইব না। ছিনিয়ে নেব। আজকের দিনেই নেতাজি সুভাষের জন্ম হয়নি, আত্মগৌরবের জন্ম হয়েছিল। ১২৫তম জন্মজয়ন্তীতে তাঁকে প্রণাম করছি। বালক থেকে ত্যাগ ও তপস্যার মাধ্যমে নেতাজি হয়েছিলেন এই ভূমিকে। আমি এই পুণ্যভূমিকে প্রণাম করছি: নরেন্দ্র মোদী।
ভিক্টোরিয়ার অনুষ্ঠানে 'জয় শ্রী রাম' স্লোগান। ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী ছাড়লেন মঞ্চ। তিনি বলেন,'সরকারি অনুষ্ঠানের ডিগনিটি থাকা উচিত। আমাকে আমন্ত্রণ করায় প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ। কাউকে আমন্ত্রিত করে বেইজ্জত করা উচিত নয়। আমি তাই বলছি না।'
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলতে উঠতেই 'জয় শ্রী রাম' ধ্বনি।
যে স্থান নেতাজির পাওয়া উচিত ছিল, তা পাননি: কেন্দ্রীয় সংস্কৃতিমন্ত্রী প্রহ্লাদ পটেল।
ভিক্টোরিয়ায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদী।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদী ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ঢুকতেই শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে বাক্যালাপ সারেন মোদী। ভিক্টোরিয়ায় নেতাজি মূর্তিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেছেন তিনি। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখার কথা মোদীর।
নেতাজির স্মরণে আর্ট গ্যালারি। ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে তা ঘুরে দেখলেন নরেন্দ্র মোদী। গ্যালারিতে নেতাজির জীবনের সমস্ত দিক তুলে ধরা হয়েছে। ছবি তুলেছেন। লাইব্রেরি চত্বরে উপস্থিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। মোদীর পরের গন্তব্য ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল।
নেতাজি শরনে মোদী-মমতা। সকাল থেকে ময়দানে ছিলেন মমতা। এবার নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে একাধিক কর্মসূচি নিয়ে শহরে পৌঁছে গিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। ইতিমধ্যেই তিনি রাজ্যপালকে সঙ্গে নিয়ে লাইব্রেরির আর্ট গ্যালারি ঘুরে দেখেন মোদী। এরপর নেতাজির নামাঙ্কিত সেমিনারে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী।
মোদী গাড়ি থেকে নামার পর স্বাগত জানান চন্দ্র বসু। তারপর সুগত বসুর সঙ্গে বাড়ির ভিতর প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। চন্দ্র বসু বা বিজয়বর্গীয় কেউই বাড়ির ভিতর ঢোকেননি।
মোদীকে স্বাগত জানাতে নেতাজির বাসভবনের বাইরে রাস্তায় অপেক্ষমান বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়, চন্দ্র বসু। অন্যদিকে সুগত বসু ও সুমন্ত বসু, অপর দুই সদস্য বাড়ির ভিতরে রয়েছেন। উল্লেখ্য, সুগত বসুরা প্রথমে দাবি করেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে কোনও খবর তাঁদের কাছে পৌঁছয়নি। দলের তরফে কেন জানানো হল, প্রশ্ন তোলেন তিনি। উল্লেখ্য, শুধু প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কোনও রাজনৈতিক নেতৃত্বকে নেতাজি রিসার্চ ব্যুরো বাড়ির ভিতরে চাইছে না। অর্থাত্ শুধুমাত্র পদাধিকার বলে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদেরকে ছাড়া অন্য রাজনৈতিক বৃন্দকে চাইছে না নেতাজি রিসার্চ ব্যুরো। খুব সুনির্দিষ্টভাবেই চোখে পড়ছে পার্থক্য।
কপ্টারে রেসকোর্সে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
ঘড়ির কাঁটায় বিকেল ২টো বেজে ৫৯ মিনিট। বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে উড়ল কপ্টার।
মোদী প্রথমে যাবেন এলগিন রোডে নেতাজির বাসভবনে। নেতাজির বাসভবন নেতাজি রিসার্চ ব্যুরোর সদর দফতর। সেখানে ১৫ মিনিট থাকবেন। এরপর ন্যাশনাল লাইব্রেরি যাবেন। সেখান থেকে বেরিয়ে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
নেতাজি জন্মজয়ন্তীতে কলকাতায় মোদী। পৌনে ৩টে নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছয় প্রধানমন্ত্রীর বিমান। মোদীকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত রয়েছেন আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও পূর্ণেন্দু বসু সহ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে মোট ১৩ জন।