নিজেস্ব প্রতিবেদন : কেন্দ্র পাহাড় থেকে বাহিনী প্রত্যাহার করায় প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর সরাসরি অভিযোগ, রাজ্য বিজেপির রিপোর্টের ভিত্তিতেই পাহাড় থেকে সিআরপিএফ তুলে নিয়েছে কেন্দ্র। পাহাড়ে অশান্তি ছড়ানোর পিছনে বিজেপির এক মন্ত্রীর মদত রয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিমল গুরুংকে ধরতে অভিযান। মোর্চা সুপ্রিমোর দেহরক্ষীদের গুলিতে ঝাঁঝরা রাজ্য পুলিসের অমিতাভ মালিক। তার ঠিক পরই পাহাড় থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত। রেগে আগুন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর অভিযোগ, পাহাড়  অশান্ত করতেই জেনে বুঝে এমন সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের। প্রতিবাদে মোদী ও রাজনাথকে চিঠি দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


আরও পড়ুন- পাহাড় পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ২১ নভেম্বর শিলিগুড়িতে ফের সর্বদল বৈঠক


পাহাড়কে অশান্ত করতে মদত দিচ্ছে  উত্তর-পূর্বের জঙ্গিগোষ্ঠী , উস্কানি আসছে প্রতিবেশী রাজ্য থেকেও। মুখ্যমন্ত্রীর মতে,  এই মুহুর্তে পাহাড়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সেসময়ই কেন্দ্রের এমন সিদ্ধান্ত আদতে রাজ্যভাগের চক্রান্ত। চাঁচাছোলা ভাষায় মমতার অভিযোগ, পুরোটাই হচ্ছে রাজ্য বিজেপির রিপোর্টের ভিত্তিতে।


এখানেই শেষ নয়। জম্মু-কাশ্মীর- ছত্তিসগড়-ঝাড়খণ্ড-বিহারের মোতায়েন আধা সেনার পরিসংখ্যান তুলে ধরে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগও তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কটাক্ষ করেছেন রাজনাথ-রোশন গিরি বৈঠককেও। সবমিলিয়ে আধঘণ্টার সাংবাদিক সম্মেলনে আগাগোড়া কেন্দ্র-বিজেপিকে তুলোধোনা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।