নিজস্ব প্রতিবেদন:  বিজেপিকে রুখতে একজোট হয়ে লড়তে হবে। বিধানসভায় দাঁড়িয়ে ডাক দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



এদিনে বিধানসভায় তিনি বলেন, “সিপিএম, কংগ্রেস দেশকে ধ্বংস করবে, আমি বিশ্বাস করি না। ” এই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তী প্রতিবাদ করেন। তখনই তাঁকে শান্ত করে  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আরে, আপনাদের ভালোই বলছি।” ফের প্রসঙ্গের রেশ টেনে তিনি বলেন, “বিজেপি সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করছে। ধর্মী উন্মাদনা ছড়াচ্ছে।” দলত্যাগীদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নির্বাচনের আগেই অনেকের রফা হয়ে গিয়েছিল। তারাই গিয়েছে। বিজেপি জোতদার জমিদার দল।” এই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই বামেদের তরফে প্রতিবাদ করা হয়। তাঁদের  তরফে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমি বিজেপিকে বলছি, আপনাদের গায়ে লাগছে কেন?” এরপরই আবদুল মান্নান ও সুজন চক্রবর্তীর উদ্দেশে তিনি বলেন, “আমাদের একসঙ্গে প্রতিরোধ গড়া দরকার। বিজেপি ছাড়া বাংলার অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলি সত্। ” বিজেপির উদ্দেশে তিনি বলেন, “কয়েকটা সিট পেয়ে ভাববেন না কেউ পালাবে, বিজেপিকে উত্খাত করবই।”


“দল ভাঙিয়ে তৃণমূলের পুরসভা দখল কেন?” বিধানসভায় বিজেপিকে কটাক্ষ সুজনের


প্রসঙ্গত, দল ভাঙিয়ে বিজেপির পুরসভা দখলের রেওয়াজকে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে কটাক্ষ করেন সুজন চক্রবর্তী। তিনি এদিন বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বলেন, “বাংলায় কালো মেঘ দেখা যাচ্ছে। ট্রেনে মাদ্রাসা শিক্ষকরা মার খাচ্ছে। দখলের রাজনীতি মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।  ৪টে মিউনিসিপ্যালিটি দখল করা হয়েছে। শাসকদল তাতে বিব্রত। আমরা এর প্রতিবাদ করছি।”


তিনি আরও বলেন, “যদি কেউ দলত্যাগ করে, তার পদত্যাগ করা উচিত।” বিধানসভাতে দাঁড়িয়েই তিনি বলেন, “কিছু লোক এখন মনে করছে, তৃণমূলকে যদি ঠেকাতে হয়, বিজেপিকে ধরতে হবে। আর তাতেই বাংলার ভয়ঙ্কর ক্ষতি হচ্ছে।”