নিজস্ব প্রতিবেদন: বিধানসভার অধ্যক্ষর অনুমোদন না নিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে বিধায়কদের। সুপ্রিম কোর্টে রায়ে স্পষ্ট বলা হয়েছে, বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া গ্রেফতার করা যাবে না। কোনওটাই মানেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে সওয়াল করলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee)। আদালতের শুনানি শেষ হওয়ার ১০ মিনিট পরে নিজাম প্যালেস ছাড়লেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। প্রায় ৬ ঘণ্টা ছিলেন তিনি।          


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


কোভিড পরিস্থিতিতে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে চলে নারদাকাণ্ডের ভার্চুয়াল শুনানি। সেখানে ধৃতদের আইনজীবী তৃণমূল সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee) বলেন,''পুরসভায় কোভিড পরিস্থিতি দেখছেন ফিরহাদ হাকিম। তাঁকে জামিন না দেওয়া হলে গোটা কলকাতা অসহায় হয়ে পড়বে। তাই এটা হতে পারে না।'' রাজ্যপালের অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা নেই বলে আদালতে জানান কল্যাণ। তাঁর ব্যাখ্যা, অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা রাজ্যের। মুকুল রায়কে কেন গ্রেফতার করা হল না? এক যাত্রায় পৃথক ফল কেন? প্রশ্ন তোলেন ধৃতদের আইনজীবী। 


জামিনের বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, ধৃতরা বাইরে বেরিয়ে প্রমাণ লোপাট করতে পারেন। ওঁরা প্রভাবশালী। সাক্ষীকে প্রভাবিত করতে পারেন। 


আদালতে সওয়াল-জবাব শেষে নিজাম প্যালেস ছেড়ে বেরিয়ে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তৃণমূলের তিন বিধায়ক ও প্রাক্তন নেতার গ্রেফতারির পর ১০টা ৪৫ নাগাদ সিবিআই দফতর নিজাম প্যালেসে পৌঁছে গিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী। দাবি করেন, তাঁকেও গ্রেফতার করা হোক। ৬ ঘণ্টা থাকার পর বেরিয়ে যান মমতা। তবে কোনও প্রতিক্রিয়া সংবাদমাধ্যমে দেননি। 


আরও পড়ুন- Lockdown লঙ্ঘন করবেন না, আইন মেনে চলুন, কর্মীদের তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা Abhishek-র