ওয়েব ডেস্ক : বাংলায় ভাঙচুরের রাজনীতি চলবে না। বিরোধীদের তীব্র সমালোচনা মুখ্যমন্ত্রীর। বিধানসভায় বিশৃঙ্খলা থেকে CMRI-এ ভাঙচুর। সব ক্ষেত্রেই তিনি যে যথেষ্ট কড়া তা বুঝিয়ে দেন মমতা। চিকিত্‍সা পরিষেবা নিয়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলির সঙ্গে বৈঠকের আগে আজ ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী সাধন পাণ্ডের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। আউশগ্রাম থেকে রসপুঞ্জ। CMRI-এ তাণ্ডব। রাজ্যের নানা প্রান্তে ভাঙচুরের ঘটনায় উত্তপ্ত হয়েছে পরিস্থিতি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিক্ষোভ-প্রতিবাদের নামে সরকারি-বেসরকারি সম্পত্তির ক্ষতি বন্ধ করতে যে দিন পাশ হল কড়া আইন, সে দিনই লণ্ডভণ্ড হল বিধানসভা। এর পরই কথায় কথায় ভাঙচুর যে তিনি বরদাস্ত করবেন না তা আইন পাশ করেই বুঝিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার এ নিয়ে আরও সুর চড়ালেন তিনি। বিধানসভার কথা উল্লেখ না করে রাজ্যের নানা প্রান্তে ভাঙচুরের জন্য দায়ী করলেন বিরোধীদের।


আরও পড়ুন- বাম-কংগ্রেস যৌথ বিক্ষোভে আজও উত্তপ্ত বিধানসভা


হাসপাতালের গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগে বুধবার CMRI-এ চলে ব্যাপক ভাঙচুর। বেসরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে রোগীর পরিবারের থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগও এই ঘটনার সূত্রে সামনে চলে আসে। এর কোনওটিই যে তিনি বরদাস্ত করবেন না তাও বুঝিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী। চিকিত্‍সা পরিষেবা নিয়ে খুব দ্রুত বেসরকারি হাসপাতালগুলির সঙ্গে কথা বলবেন মুখ্যমন্ত্রী। তার আগে এ দিন নবান্নে ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী সাধন পাণ্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।


শুক্রবার ভবানীপুরের হরিশ পার্কে জল প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাম-কংগ্রেস-বিজেপির কড়া সমালোচনার পাশাপাশি নিজের দলের কাউন্সিলরদেরও কাজে মন দেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।