পিয়ালী মিত্র: রাত পোহালেই দেবীর বোধন। পুজোর মুখে শহরে খুন গৃহবধূ। বাড়িতে পাওয়া গেল অগ্নিদগ্ধ দেহ। মৃতার স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ঘটনাস্থল, বউবাজার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:   Suvendu Adhikari: 'এফআইআর করতে পারবে না থানা', যাদবপুর কাণ্ডে স্বস্তি শুভেন্দু অধিকারীর!


পুলিস সূত্রে খবর, মৃতার দীপ্তি শুক্লা। আদতে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। ভাড়া থাকতেন বউবাজারের যদুনাথ দে রোডে। মঙ্গলবার, তৃতীয়ার দিনে সেই ভাড়া বাড়ি থেকে ওই গৃহবধূর অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার হয়। পোড়ার ক্ষতও ছিল শরীরে। 


কীভাবে মৃত্যু? মৃতার স্বামী সূর্যকান্ত তেওয়ারি পুলিসকে জানিয়েছিলেন, গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন দীপ্তি। কিন্তু দেহ যখন ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়, তখনই ঘটনাটি অন্য়দিকে মোড় নেয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ, মাথার পিছনে ভারী কিছু আঘাত করে খুন। তারপর দেহে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর মৃতার স্বামীকে গ্রেফতার করে পুলিস।


এর আগে, সোমবার দ্বিতীয়ার দিন হরিদেবপুরে স্ত্রীকে খুন করে আত্মহত্যা করেন এক যুবক। নাম, শুভেন্দু দাস। পেশায় তিনি অটোচালক। ১ বছর আগে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করেছিলেন শুভেন্দু। স্ত্রীর নাম, কৃষ্ণা দে। মেয়ের বিয়েতে অবশ্য মত ছিল না পরিবারের লোকেরা। কিন্তু বিবাহিত জীবনে সুখী হননি ওই দম্পতি। স্রেফ আলাদা থাকাই নয়, বিবাহবিচ্ছেদের মামলাও দায়ের করেছিলেন তাঁরা।


অভিযোগ, ঘড়িতে তখন ১০টা ১৫। রাতে সোদপুরের রামকৃষ্ণ নগরের ডলি ভিলায় শ্বশুরবাড়িতে যান শুভেন্দু। এরপর স্ত্রী কৃষ্ণাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথারি কোর মারতে থাকেন তিনি এবং শেষে বিষ খান নিজেও। পুলিস উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে, স্বামী ও স্ত্রীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।


আরও পড়ুন:  Kamduni murder case: একগুচ্ছ শর্ত আরোপ! কামদুনিকাণ্ডে অভিযুক্তদের মুক্তিতে বিধি নিষেধ সুপ্রিম কোর্টের



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)