রক্ষকই ভক্ষক, ঘটনা শুনে তাজ্জব বিচারপতি!
রক্ষকই ভক্ষক। পুলিসের হাতে আমবাগানের দায়িত্ব ছেড়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। কিন্তু দুষ্কৃতী-পুলিস যোগসাজসে সেই বাগান থেকেই ভ্যানিশ হল লক্ষাধিক টাকার আম। আম চেখে দেখলেন অন্য পুলিসকর্মীরাও। ঘটনা শুনে তাজ্জব বিচারপতি। নদিয়ার শান্তিপুরের এই সাতবিঘে জমি নিয়ে বিবাদ দীর্ঘদিনের। জমির অধিকাংশটা জুড়েই আমবাগান। ফি বছর কয়েক লক্ষ টাকার আমও বিক্রি হয়। ফলে বাগানের দিকে নজর ছিল দুষ্কৃতীদের। প্রতিনিয়ত হুমকির জেরে জমিমালিক বিনোদ বালা শেষপর্যন্ত দ্বারস্থ হন কলকাতা হাইকোর্টের। নির্দেশও মিলেছিল, এবার থেকে বাগান পাহারার দায়িত্বে থাকবে পুলিস।
ওয়েব ডেস্ক: রক্ষকই ভক্ষক। পুলিসের হাতে আমবাগানের দায়িত্ব ছেড়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। কিন্তু দুষ্কৃতী-পুলিস যোগসাজসে সেই বাগান থেকেই ভ্যানিশ হল লক্ষাধিক টাকার আম। আম চেখে দেখলেন অন্য পুলিসকর্মীরাও। ঘটনা শুনে তাজ্জব বিচারপতি। নদিয়ার শান্তিপুরের এই সাতবিঘে জমি নিয়ে বিবাদ দীর্ঘদিনের। জমির অধিকাংশটা জুড়েই আমবাগান। ফি বছর কয়েক লক্ষ টাকার আমও বিক্রি হয়। ফলে বাগানের দিকে নজর ছিল দুষ্কৃতীদের। প্রতিনিয়ত হুমকির জেরে জমিমালিক বিনোদ বালা শেষপর্যন্ত দ্বারস্থ হন কলকাতা হাইকোর্টের। নির্দেশও মিলেছিল, এবার থেকে বাগান পাহারার দায়িত্বে থাকবে পুলিস।
আরও পড়ুন মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বাম মিছিলে শরিকদের ভিড়, নেই 'জোট-বন্ধু' কংগ্রেস
খানিকটা হলেও নিশ্চিন্ত হয়েছিলেন বিনোদবাবু। কিন্তু দেখা গেল, সর্ষের মধ্যেই রয়েছে ভূত। আমের লোভ সামলাতে পারেননি পুলিসকর্মীরা। দুষ্কৃতীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাগান থেকে লরি ভর্তি করে আম হাপিস করল খোদ পুলিস। এখানেই শেষ নয়, ট্রাকভর্তি আম পৌছে গেল শান্তিপুর থানাতেও। বাকি পুলিসকর্মীরাও স্বাদ নিলেন শান্তিপুরী আমের। গোটা গল্প শুনে তাজ্জব বিচারপতি। দুসপ্তাহের মধ্যে এই ঘটনার রিপোর্ট তলব করেছে আদালত। আমবাগান মালিকের দাবি , তাঁর বাগান থেকে লুঠ হয়েছে লক্ষাধিক টাকার আম।