নিজস্ব প্রতিবেদন : আর জি কর হাসপাতালে সদ্যোজাতের মৃত্যু স্বাভাবিকভাবেই ঘটেছে। কোনও দেহ পাচার হয়নি। রিপোর্টে এমনটাই জানাল মেডিকেল বোর্ড। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হাইকোর্টের নির্দেশে এসএসকেএম হাসপাতালের চিকিৎসকদের নিয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড গড়া হয়। সেই বোর্ড-ই আজ এই রিপোর্ট দিয়েছে। যদিও আর জি কর হাসপাতালে প্রথমবার কীভাবে ময়নাতদন্ত হয়েছে, তা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আদালত। একইসঙ্গে যেভাবে ওই সদ্যোজাতের মাকে হয়রান করা হয়েছে তা কোনও জঙ্গল রাজত্বেও হয় না বলে কড়া সমালোচনা করেছে হাইকোর্ট। যাদের সদ্যোজাতের মৃত্যু হয়েছে, সেই পরিবারকে হেনস্থার ঘটনায় যারপরনাই বিরক্ত হাইকোর্ট। অসন্তুষ্ট হাসপাতালের পরিষেবায়। তবে আজই এই মামলার রায় ঘোষণা করেনি আদালত। ছুটির পরে যখন আদালত ফের চালু হবে, তখন চালু হওয়ার ১৫ দিন পর এই মামলার আবার শুনানি হবে বলে জানানো হয়েছে।


উল্লেখ্য, ঘটনাটি জুন মাসের। অভিযোগ, আর জি কর হাসপাতালে সদ্যোজাতের মৃত্যুর খবর পরিবারকে জানানো হয় দশ দিন পরে। আরও অভিযোগ, মৃত্যুর পর ১৫ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত দেহ হাসপাতালের বেডেই পড়েছিল। হাসপাতালের বেডে পড়ে থেকে পচন ধরে যায় দেহে। এরপর আরও ১০ দিন তা মর্গে পড়েছিল। ১৮ জুন থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত দেহ পড়েছিল হাসপাতালের মর্গে। ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ আনে ওই শিশুর পরিবার। একইসঙ্গে অঙ্গপাচারের অভিযোগও ওঠে।


আরও পড়ুন, লোকাল চালুর আগের দিন, ট্রেন 'না চালানো' নিয়ে রাজ্যকে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ হাইকোর্টের