Mobile Sim Racket: গ্রাহকের অজান্তেই তার বায়োমেট্রিকের ব্যবহার! সিম জালিয়াতির বড়সড় চক্রের হদিশ
মোবাইলের দোকানে সিম (Mobile Sim) কেনার সময় বায়োমেট্রিক প্রসেসে (Biometric) একাধিকবার আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়।
অয়ন ঘোষাল: মোবাইল সিম (Mobile Sim) কেনা নিয়ে জালিয়াতির পর্দাফাঁস। মোবাইলের সিম কেনার সময় নেওয়া গ্রাহকের বায়োমেট্রিক (Biometric) ব্যবহার করেই চলছিল বড়সড় প্রতারণা (Mobile Sim Racket)। সিম চলে যাচ্ছিল ভুয়ো কলসেন্টার ও ভুয়ো টেলিফোন এক্সচেঞ্জ বা সিমবক্স মালিকদের হাতে। এই প্রতারণায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যেই এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার (Arrest) করেছে পর্ণশ্রী থানা।
KYC আপডেটের নামে একটি প্রতারণার অভিযোগ জমা পড়েছিল পর্ণশ্রী থানায়। সেই অভিযোগের তদন্তে নেমেই পর্ণশ্রী থানার পুলিস অভিযুক্তকে গ্রেফতার (Arrest) করে। ধৃতের কাছ থেকে পাওয়া ২২০০টি সিম (Mobile Sim)। এর আগে একইভাবে সিম নিয়ে প্রতারণার (Mobile Sim Racket) অভিযোগে আরও ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযোগ, মোবাইল সিম কেনার সময় বায়োমেট্রিক (Biometric) প্রসেসের ফাঁক দিয়েই ভুয়ো সিম চলে যাচ্ছে ভুয়ো কলসেন্টার ও ভুয়ো টেলিফোন এক্সচেঞ্জ বা সিমবক্স মালিকদের হাতে।
কীভাবে চলছিল এই প্রতারণা?
ধৃতকে জেরায় জানা গিয়েছে যে, মোবাইলের দোকানে সিম (Mobile Sim) কেনার সময় বায়োমেট্রিক প্রসেসে (Biometric) একাধিকবার আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়। এখানেই কারসাজি করছে প্রতারকরা। গ্রাহককে একটি সিম দিয়ে তাঁরই আঙুলের বাকি ছাপগুলোর সাহায্যে পুরনো ডিঅ্যাক্টিভেটেড সিম আবার অ্যাক্টিভ বা চালু করে নিচ্ছে অসাধু বিক্রেতাদের (Mobile Sim Racket) একাংশ। পরে সেই প্রি-অ্যাক্টিভ সিমগুলির এক-একটি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি করে দিচ্ছে অসাধু মোবাইল দোকানদাররা। আর সেই সিমগুলি-ই চলে যাচ্ছে সিমবক্স মালিক ও সাইবার প্রতারকদের হাতে।
আরও পড়ুন,
Mamata on Primary School Reopen: ৫০ শতাংশ পড়ুয়া নিয়ে প্রাথমিকের স্কুল খোলার প্রস্তাব মুখ্যমন্ত্রীর