ওয়েব ডেস্ক: রাজ্যকে সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনা করতে তৈরি হয়েছে বেশ কিছু নতুন পৌরসভা। তিনটি নতুন পৌরসভা হলো নদিয়ার হরিণঘাটা, মুর্শিদাবাদ জেলার ডোমকল এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুর। বেলদা, মল্লারপুর ও বনগাঁয় আরও তিনটি নতুন পৌরসভা গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তৈরি হবে দুটি নতুন টাউনশিপ, অন্ডালে গোল্ডেন সিটি ইনডাস্ট্রিয়াল টাউনশিপ, কলকাতা লেদার কমপ্লেক্সে সেক্টর ৬  ইনডাস্ট্রিয়াল টাউনশিপ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পঞ্চায়েতগুলির মতো শহরেও বস্তিবাসীদের জন্য রয়েছে 'নিজ ভূমি নিজ গৃহ' প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় যেসব বস্তিবাসীরা সরকারের এলাকায় থাকেন তাঁদের ভাড়া বাবদ মাত্র ১ টাকা করে টোকেন সালামি  দিতে হবে। গত চার বছরে ১৯টি নতুন 'ওয়াটার সাপ্লাই স্কিম' চালু হয়েছে। আগে যার সংখ্যা ছিল ২। শহরের রাস্তা থেকে অন্ধকার দূর করতে রাস্তায় লাগানো হয়েছে সুসজ্জিত আলো। 'হাউসিং ফর আরবান পুওর' প্রকল্পের আওতায় তৈরি হয়েছে ৩৫৩১টি বাড়ি। সরকারের সহযোগিতায় গত চার বছরে ১৭ লক্ষ ৫৩ হাজার ৫৮৭ টি বিপিএল পরিবার উপকৃত হয়েছে। সাধারণ মানুষের হাতের কাছে এনে দিয়েছে প্রপার্টি ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্স, বাড়ির প্ল্যান। আর এসবের জন্য লায়ন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। অন লাইনেই করা যাবে পেমেন্ট। রাজ্যের পৌরসভাগুলির কাজ আরও উন্নত করতে এশিয়কান ডেভলপমেন্ট ব্যাঙ্ক ১০৯৮ কোটি টাকার ঋণের অনুমোদন দিয়েছে। এছাড়াও কলকাতা ও হাওড়া এলাকায় দুর্ঘটনা কমাতে তৈরি করা হয়েছে 'ফায়ার হ্যাজার্ড অ্যান্ড মিটিগেশন প্ল্যানস'। এছাড়াও আরও কিছু প্রকল্প গ্রহণ করেছে কলকাতা মিউনিশিপ্যাল কর্পোরেশন। এগুলোর বর্তমানে কাজ চলছে।


পড়ূন প্রসেসড ফুডের হাত ধরে সরকারের আয় বেড়েছে ৪০০ শতাংশ