বিধানসভা নির্বাচনের ঢাকে কাঠি পড়ে যাবে যে কোনওদিন। তার আগে জেনে নিন রাজ্যের আসন্ন নির্বাচন নিয়ে পাঁচটি জরুরী বিষয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) ভোট হতে পারে এপ্রিলে। ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষাপর্ব মিটলেই বিধানসভা ভোট করতে চায় নির্বাচন কমিশন। এমনটাই খবরে প্রকাশ। ভোটে থাকছে বেনজির নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ২০১১ নির্বাচনের তুলনায় থাকছে অনেক বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বুথ প্রতি ন্যুনতম ৪জন জওয়ান থাকছেন।



২) প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। তবে সিপিএম-কংগ্রেস জোট হলে কঠিন হতে পারে এবারের নির্বাচন। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।



৩) পাঁচ অথবা ছয় দফায় হতে পারে এবারের ভোট। মার্চ মাসেই হয়ত ঘোষণা হয়ে যাবে ভোটের নির্ঘণ্ট।



৪) ২৯৪টি আসনের মধ্যে একটি আসনের প্রার্থী ইতিমধ্যেই ঘোষণা করে দিয়েছে তৃণমূল। তিনি হলেন তমলুকের সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী। লড়বেন নন্দীগ্রাম বিধানসভা আসন থেকে। তিনি আর তার দল জিতলে দিদির মন্ত্রিসভায় ঠাঁইও পাবেন শুভেন্দু।



৫) বাম-কংগ্রেসের জোট নিয়ে সিদ্ধান্ত এখন সোনিয়া গান্ধীর হাতে। সূত্রের খবর রাহুল গান্ধী সম্মতি দিয়েছেন। তবে বামেদের অন্দরে এখনও কিছুটা দ্বিধা রয়েছে।



৬) সিপিএমের উত্তর চব্বিশ পরগনার তিন নেতা নেপালদেব ভট্টাচার্য,  তন্ময় ভট্টাচার্য ও পলাশ দাসকে বিধানসভা ভোটে দাঁড় করাতে পারে সিপিএম। সিটু রাজ্য কমিটির সদস্য গার্গী চট্টোপাধ্যায় এবং সিপিএম রাজ্য কমিটির সদস্য সায়নদীপ মিত্র টিকিট পেতে পারেন। সদ্য রাজ্য কমিটিতে আসা মধুজা সেন রায় ও এসএফআই নেতা শতরূপ ঘোষ, দেবজ্যোতি দাসও ভোটে দাঁড়াতে পারেন।


৭) বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় থাকতে পারেন বেশ কয়েকজন ক্রীড়াবিদ। থাকতে পারে একাধিক চমক।