ওয়েব ডেস্ক : কেষ্টপুরে বিমানসেবিকার রহস্যমৃত্যু। ভোরে  ফ্ল্যাটের নীচে রাস্তায় পড়েছিল দেহ। দফায় দফায় জেরা করা হয়েছে তরুণীর দুই বন্ধুকে। মৃত্যুর কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও  ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের চূড়ান্ত মতামতের অপেক্ষায় তদন্তকারীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বছর তেইশের তরুণী ক্লারা বংশরাই কংশিক বেসরকারি বিমানসংস্থায় সেবিকার কাজ করতেন। আদতে শিলংয়ের বাসিন্দা ক্লারা কেষ্টপুরের প্রফুল্লকানন এলাকায় চারতলা ফ্ল্যাটের টপ ফ্লোরে থাকতেন। ফ্ল্যাটে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে তখন রয়েছেন এক তরুণ ও এক তরুণী।  জানা যায় অপর তরুণী ইভলিন নংখ্রামও বেসরকারি বিমান সংস্থার সেবিকা। তরুণও উত্তর-পূর্ব ভারতের বাসিন্দা। মঙ্গলবার তরুণীর জন্মদিন ছিল। সেই উপলক্ষে ক্লারার ফ্ল্যাটে আসেন দুজন। খাওয়া-দাওয়া ও  মদ্যপান হয়। স্থানীয়দের কাছ থেকে তাঁরাও ক্লারার মৃত্যুর খবর পান।


ঘটনাটি রাত সাড়ে তিনটের পর থেকে ভোর পৌনে পাচটা মধ্যে হয়েছে বলেই অনুমান বাসিন্দাদের। ঘটনার খবর আসেন ক্লারার দুই সহকর্মী।  এই ঘটনায় অবাক হয়েছেন তাঁরাও।  তরুণীর বাবা শেরাব ভুটিয়াও অন্য একটি বিমান সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কেষ্টপুরের এসি ব্লকের ফ্ল্যাটটি ১২বছর আগে কেনেন তিনি। বছর তিনেক আগে থাকা বন্ধ করে দেন। তারপর  মাস আটেক ধরে এখানেই থাকতেন ক্লারা।


ঘটনাস্থল থেকে ফরেন্সিক দল নমুনা সংগ্রহ করেছে। গোটা বিষয় নিয়েই তৈরি হয়েছে রহস্য। আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা নাকি খুন, তা এখনও স্পষ্ট নয়।


আরও পড়ুন, ৫০০, ২০০০ টাকার নোটের যোগানে ঘাটতি; সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য!