নিজেই সাঙ্ঘাতিকভাবে কীভাবে গলা কেটেছিল হর্ষ? ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়ার মৃত্যুতে বাড়ছে রহস্য
এখনও পারিপার্শ্বিক তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আত্মহত্যার তত্ত্বই জোরালো হচ্ছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ধর্মতলায় হোটেলে ম্যানেজমেন্ট পডুয়ার মৃত্যু ঘিরে রহস্য দানা বাঁধছে। পুলিসের অনুমান , নিজের গলা নিজে কেটেই আত্মঘাতী হয়েছে পড়ুয়া। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও মিলেছে ধারালো ছুরি দিয়ে গলা কাটার প্রমাণ? প্রশ্ন উঠছে সাঙ্ঘাতিক এই কাজ কি আদৌ করা সম্ভব? আত্মহত্যা নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোনও রহস্য? সবদিকই খতিয়ে দেখছে পুলিস।
আরও পড়ুন: ছাদে মেয়েকে নিয়ে বাজি ফাটাচ্ছিলেন আইনজীবী, স্ত্রীকে ডাকতে এসে বেডরুমে যে অবস্থায় দেখলেন...
এখনও পারিপার্শ্বিক তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আত্মহত্যার তত্ত্বই জোরালো হচ্ছে। গুজরাটের বাসিন্দা ওই ছাত্র জামশেদপুরের ম্যানেজমেন্ট কলেজের পড়ুয়া। মৃত বছর চব্বিশের নাম হর্ষ বালানি।
শুক্রবার রাতে ধর্মতলা চত্বরের অভিজাত হোটেল পিয়ারলেস ইন থেকেই অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ওই ছাত্রকে। হোচেলের ৫ তলায় ১৪০৭ নম্বর ঘরের শৌচাগার থেকে জখম অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ওই ছাত্রকে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা।
আরও পড়ুন: সকালে যাত্রীদের অধিকাংশই ঘুমোচ্ছিলেন, আচমকাই বিকট শব্দ বাসে, তারপর... রাজ্যে ফের বড়সড় বাস দুর্ঘটনা
বৃহস্পতিবারই কলকাতায় আসে সে। কলকাতায় এসেই অভিজাত এই হোটেলটিতে ওঠে ওই ছাত্র। এই ঘটনায় ছাত্রের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। যদি সে আত্মহত্যাই করে থাকে, তবে তার কারণ কী, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।