নিজস্ব প্রতিবেদন: নারদ মামলায় চার হেভিওয়েটের জামিন ঘিরে তৈরি হয়েছে জটিলতা। আদালত সূত্রে খবর, এই জামিন নিয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দুই বিচারপতির মধ্যে মতবিরোধ তৈরি হয়। বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জামিন মঞ্জুরের পক্ষে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দাল জামিনের বিপক্ষে। ফলে এই মামলায় এবার বৃহত্তর বেঞ্চ তৈরি হতে পারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: করোনা কীভাবে শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে জানতে হবে, দেহ দান করলেন ৯৩ বছরের প্রথম মহিলা


আদালত সূত্রে খবর, যত দিন না বৃহত্তর বেঞ্চ তৈরি হচ্ছে, তত দিন  চার হেভিওয়েটকে জেলা হেফজতে থাকতে হবে না, নজরদারিতে গৃহবন্দি থাকতে হবে। ভিডিও কনফারেন্সের মধ্যে প্রশাসনিক কাজ করতে পারবেন তাঁরা। তবে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হতে পারবেন না। আদালত সূত্রে আরও খবর, গৃহব্নদি রাখার শর্তের বিরোধিতা করেন অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীরা। ইতিমধ্যে যা খারিজ করে দিয়েছে আদালত।


আরও পড়ুন: ডিএম কী জানেন? আমি বেশি জানি, জেলাশাসককে বলতে দেননি মমতা: কেন্দ্রীয়মন্ত্রী


আজকেই বৃহত্তর বেঞ্চ তৈরির দাবি জানিয়েছেন অভিযুক্তদের পক্ষের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। প্রয়োজনে শনি, রবিবার শুনানি চেয়েছেন তিনি। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "ফিরহাদ হাকিম ২৪ ঘণ্টা কাজ করছিলেন। তিনি প্রথম ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন। এই মুহূর্তে তাঁকে আটকালে ভাল কাজ বন্ধ হয়ে যাবে।" তাঁদের বক্তব্য শোনেন দুই বিচারপতি। কিন্তু পরে গৃহবন্দি রাখার নির্দেশ বহাল রাখেন। খারিজ করা হয় অভিযুক্ত পক্ষের আবেদন।