নিজস্ব প্রতিবেদন: ব্রিগেডে জনসভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। বাম ব্রিগেডের ৬দিন পর, ৭ মার্চ জনসভা প্রধানমন্ত্রীর। পাঁচটি জোনের পরিবর্তনযাত্রার সমাপ্তি হতে চলেছে ওইদিনই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ক'দিন আগে হলদিয়ায় জনসভা করে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। হুগলিতে সভা রয়েছে আগামী সোমবার। এবার ব্রিগেডে সভা করতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। ৭ মার্চ আসছেন তিনি। তার আগে ২৮ ফেব্রুয়ারি বাম-ব্রিগেড। ওই ব্রিগেডে থাকার কথা সিপিএম ও সহযোগী দলগুলি ছাড়া কংগ্রেস, ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট-সহ আরজেডি, এনসিপি নেতৃত্বেরও। স্বাভাবিকভাবে, ৬দিনের তফাতে দু'টি ব্রিগেড দেখতে চলেছেন রাজ্যবাসী। বিজেপি যেখানে সভা করছে, তার পাল্টা কর্মসূচি নিচ্ছে তৃণমূলও। সেই ধারা মেনে তৃণমূলও কি ব্রিগেড ঘোষণা করতে চলেছে? এই প্রশ্নও এখন ঘুরছে।   


গত লোকসভা ভোটে ব্রিগেডে জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। সবমিলিয়ে এ রাজ্যে ১৭টির কাছাকাছি সভা করেছিলেন। মোদীর বাংলা সফর বৃথা যায়নি। প্রথমবার ১৮টি আসনপ্রাপ্তি হয়েছে বঙ্গ বিজেপির। বিধানসভা ভোটেও রাজ্য বিজেপির প্রচারমুখ বলতে গেলে সেই নরেন্দ্র দামোদারদাস মোদীই। বাংলায় বিজেপির প্রতিটি সভা-সমাবেশে না থেকেও প্রবলভাবে রয়েছেন নমো। নরেন্দ্র মোদী সরকারের উন্নয়ন দিয়েই শুরু হয় বিজেপি নেতানেত্রীদের ভাষণ। সদ্য বিজেপিতে যোগদানকারী শুভেন্দু অধিকারী ভরা সভায় ঘোষণাই করেছেন,'যশস্বী প্রধানমন্ত্রীর হাতে বাংলাকে তুলে দিতে হবে।' নিশ্চিতভাবে ব্রিগেডে বাংলায় ভোটের সুর বেঁধে দেওয়ার চেষ্টায় খামতি রাখবেন না নরেন্দ্র মোদী।                                                              


প্রসঙ্গত, গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সভা থেকে তিনি বলেছিলেন, 'অত সোজা খেলা নয়। হয়ে যাক একটা খেলা। গণতন্ত্রের খেলা। রাজনীতির খেলা। ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে করবেন? একদিকে আপনারা থাকবেন। কংগ্রেস, সিপিএমকেও দিয়ে দিলাম। যগাই, মাধাই ও গদাই থাকবে একসঙ্গে। আর একা তৃণমূল। আমি কিন্তু গোলরক্ষক। খালি দেখব কটা গোল দিতে পারেন। খেলায় কে জেতে, কে হারে।'  


আরও পড়ুন- Exclusive: 'NIA আসবেই, CBI-কে তদন্তভার দিন,' Mamata-র ষড়যন্ত্র-মন্তব্যে Kailash