নিজস্ব প্রতিবেদন : ছাদ থেকে পড়ে গিয়েই মৃত্যু হয়েছে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তার সোমক চৌধুরীর। প্রাথমিক তদন্তের পর কার্যত নিশ্চিত পুলিস। তদন্তকারীদের মতে, ঝাঁপ দিলে বা কেউ ঠেলে ফেলে দিলে দেহ যতদূর পড়ার কথা, তা পড়েনি। তাই সোমক চৌধুরীর মৃত্যুতে জোরালো হচ্ছে দুর্ঘটনার তত্ত্বই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিন্তু কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা?


সহপাঠী, চিকিত্সক, শিক্ষক থেকে শুরু করে মৃত ডাক্তারের আত্মীয়দের সঙ্গে কথা বলে পুলিস জানতে পেরেছে, ইদানিং মদের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকতেন সোমক। সোমকের পকেট থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি প্রেমপত্র। সেখানেও সোমক বেশি মদ্যপান করছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।


প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান, বৃহস্পতিবার রাতেও মদ্যপান করেন সোমক। এরপর ছাদের পাঁচিলে বসে তিনি সিগারেট খাচ্ছিলেন। সে সময়ই বেসামাল হয়ে তিনি পড়ে যান। সোমকের বন্ধু ও আত্মীয়দের থেকে পুলিস জানতে পেরেছে, শত্রু তো দূরের কথা, কোনও রকম মানসিক অবসাদও ছিল না সোমকের। প্রেমপত্র দেখে পুলিসের অনুমান, প্রণয় সম্পর্কেও কোনও ফাটল বা চিড় ধরেনি। ফলে প্রেমের জন্য সে আত্মঘাতী হয়ে থাকতে পারে বলে যে তত্ত্ব উঠে আসছিল, তাও খারিজ করে দিচ্ছেন তদন্তকারীরা।


আরও পড়ুন, সরছে নিন্মচাপের মেঘ, শীত আর বেশি দূরে নয়!


বৃহস্পতিবার রাত ৯টা নাগাদ ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের এমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হয় সোমক চৌধুরীর। ব্লাড ব্যাঙ্কের সামনে আছড়ে পড়েছিল দেহ।