ব্যুরো: কাল প্রকাশ হতে চলেছে রাজ্যের হাতে থাকা নেতাজি সংক্রান্ত ফাইল। ৬৪ ফাইলের ৩০০ পাতায় বন্দি কোন রহস্য? পর্দা উঠবে কলকাতা পুলিসের মিউজিয়মে। তার আগেই সেই রহস্যের উন্মোচন চব্বিশ ঘণ্টায়। জেনে নিন, কী কী থাকছে ফাইলে।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১৯৩৫ থেকে ১৯৪৭। এই ১২ বছরে সুভাষ চন্দ্র বসুর ওপর রীতিমতো গবেষণা চালিয়েছিল ব্রিটিশ গোয়েন্দারা। তীক্ষ্ণ নজর রাখা হয়েছিল তাঁর পরিবারের ওপর। 


বসু বাড়ি ও তার সদস্যদের ওপর নজর রাখত কলকাতা পুলিসের ১৪ জন ইনফর্মার। ১৪ জনের পাঠানো যাবতীয় তথ্য এখনও ফাইলবন্দি রাজ্যে প্রশাসনের কাছে। 


শুধু তাই নয়, সুভাষ বসুকে নিয়ে কতটা আতঙ্কে থাকত ব্রিটিশ প্রশাসন, তারও প্রমাণ রয়েছে গোয়েন্দা ফাইলে। 


বসু পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নেতাজির আদানপ্রদান হওয়া যাবতীয় চিঠির প্রতিলিপি রয়েছে ফাইলে। নেতাজিকে লেখা তাঁর স্ত্রী এমিলি শেঙ্কেলের চিঠির প্রতিলিপি রয়েছে। নেতাজিকে লেখা অন্য এক মহিলার চিঠির প্রতিলিপি রয়েছে ফাইলে। শরত্‍ বসুকে লেখা এমিলি শেঙ্কেলের দুটি চিঠির প্রতিলিপিও রয়েছে ফাইলে। কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন ও ফরওয়ার্ড ব্লক তৈরির সময়কার তথ্যও থাকছে ফাইলে।


আর ফাইলবন্দি হয়ে রয়েছে তাইহোকুর তথাকথিত বিমান দুর্ঘটনা সংক্রান্ত তথ্য। এবং এই নিয়ে ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের মতের  আদানপ্রদান। নেতাজির মৃত্যু নিয়ে ব্রিটিশ গোয়েন্দারাও যে নিঃসংশয় ছিলেন না এই ফাইলগুলির ছত্রে ছত্রে রয়েছে সেই প্রমাণ।