নিজস্ব প্রতিবেদন:    দমদম পার্ক কাণ্ডে  চাঞ্চল্যকর মোড়। প্রোমোটার  শুটআউটে  সুপারি কিলার । সন্দেহ গোয়েন্দাদের। তোলাবাজি, না  ব্যবসায়িক বিবাদ? কেন গুলি?   ক্লু পেতে হন্যে পুলিস।  বাইক আরোহী  তিন হামলাকারীর খোঁজে  খানাতল্লাসি।   দমদমপার্ককাণ্ডে বেপাত্তা বাবু নায়েক।   ওড়িশায় গা ঢাকা  কুখ্যাত দুষ্কৃতীর। রাতে  বাড়িতে হানার পর  আশঙ্কা পুলিসের। শুটআউটে  জোরাল হচ্ছে তোলা যোগ।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দমদম পার্কে শুটআউটের পিছনে বাবু নায়েকের নাম উঠে আসছে।বাবু নায়েক বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতী বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় বিধায়ক সুজিত বসু। লেকটাউন থানায় বাবু নায়েকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে গুলিবিদ্ধ প্রোমোটারের পার্টনার চিরদীপ রায়।  অস্ত্র আইন সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিস।


আরও পড়ুন: তিন ছেলের বিয়ে দিয়েছেন, ঘরে নাতি রয়েছে, তবুও স্ত্রীকে নিয়ে সন্দেহ করতেন স্বামী! পরিণতি


 বাবু নায়েক পাঁচ লক্ষ টাকা তোলা চেয়ে হুমকি দিচ্ছিল বলে অভিযোগ। শনিবার সকাল এগারোটা নাগাদ দুই যুবক  বাইকে করে এসে দমদম পার্কের কাছে  দুই প্রোমোটারের নির্মীয়মান প্রজেক্টের কাছেই এসে টাকা চায়। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় বন্দুক বের করে শেখর পোদ্দার নামে প্রোমোটারকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।  এরপর দুই প্রোমোটারের থেকেই  নগদ টাকা, সোনার হার ছিনতাই করে চম্পট দেয় তারা।


গুলি চলার আওয়াজ শুনেই ছুটে আসেন স্থানীয়রা। গুরুতর জখম অবস্থায় প্রোমোটারকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।


শুটআউটের সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন শেখর পোদ্দার ও চিরদীপ রায় নামে দুই প্রোমোটার। বহুতলের নীচে দাঁড়িয়ে সেই সময় কথা বলছিলেন শেখর পোদ্দার ও চিরদীপ রায়। তখনই হামলার ঘটনাটি ঘটে। তবে হামলার কারণ সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত করে কিছু জানা যায়নি। প্রোমোটিংয়ের বিবাদের জেরেই এই হামলা নাকি এর পিছনে রয়েছে সিন্ডিকেট অথবা তোলাবাজির দৌরাত্ম্য, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। জানা যাচ্ছে, দিন কয়েক আগেই শেখর পোদ্দারের কাছে ২০ লাখ টাকা তোলা চেয়ে ফোন করেছিল বাবু।