ওয়েব ডেস্ক: নতুন বিতর্কে যাদবপুরের উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী। এবার JNU-এর এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত অধ্যাপককে আড়াল করার অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে। প্রশ্ন উঠছে, শ্লীলতাহানির মতো গুরুতর অভিযোগকে আদৌ কি গুরুত্ব দেন অভিজিত্‍ চক্রবর্তী?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তাঁর ইস্তফার দাবিতে ফুঁসছে যাদবপুর। আমরণ অনশনে পড়ুয়ারা। ছাত্রীর শ্লীলতাহানির তদন্ত রিপোর্ট পেয়েও, ব্যবস্থা না নেওয়ায় অসন্তুষ্ট রাজ্যপালও। যাদবপুরের অতি বিতর্কিত উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে উঠল আরেকটি গুরুতর অভিযোগ।


যাদবপুর থেকে এক  অধ্যাপক কিছুদিনের জন্য পড়াতে গিয়েছিলেন দিল্লির জওহরলাল নেহরু  বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে শারিরীক হেনস্থার অভিযোগ তোলেন এক ছাত্রী। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছিল JNU-এর যৌন নির্যাতন সংক্রান্ত কমিটি। তাদের সুপারিশ ছিল,


অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখে এবং অভিযোগকারীর স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অভিযুক্ত অধ্যাপকের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হোক।


যেহেতু অভিযুক্ত অধ্যাপক যাদবপুরের শিক্ষক তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে ওই অধ্যাপকের শাস্তির সুপারিশও করে JNU কর্তৃপক্ষ। কমিটির সুপারিশ ছিল, অভিযুক্ত অধ্যাপকের বিরুদ্ধে বিস্তারিত তদন্ত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিক যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই  মর্মে প্রথম চিঠিটি আসে গত সেপ্টেম্বরে। এরপর আরও দুটি চিঠি পাঠায় JNU কর্তৃপক্ষ। তারপরেও, বহাল তবিয়তে রয়েছেন শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত অধ্যাপক। যাদবপুরের একটি বিভাগীয় প্রধানের পদ আলো করে বসে আছেন তিনি। পড়ুয়াদের অভিযোগ, শ্লীলতাহানির মতো গুরুতর অভিযোগকে উপাচার্য কতটা গুরুত্ব দেন এই ঘটনাই তার প্রমাণ।