ওয়েব ডেস্ক: ইলেকট্রিকের খরচ বাঁচাতে মেট্রোয় এবার নয়া প্রযুক্তি। গোটা দেশের মধ্যে এই প্রথম নয়া প্রযুক্তিতে সেজে উঠছে জোকা মেট্রো স্টেশন। কেমন হচ্ছে জোকা মেট্রোর ফার্স্ট লুক ?
একটি সফটওয়্যার। সেই সফটওয়্যারই বদলে দিচ্ছে রেলের ভবিষ্যত্‍।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এই সফটওয়্যার আসলে কী? এই সফটওয়্যারে স্টেশনের ব্লুপ্রিন্ট আপলোড করলে মিলবে পরামর্শ। কোথায় কত পাওয়ারের কটা আলোর দরকার তারই হদিশ দিচ্ছে সফটওয়্যার। স্টেশনের কোন দেওয়ালে কোন রং লাগালে কম আলোর প্রয়োজন হবে তাও বলে দিচ্ছে সফ্টওয়্যার। অর্থাত্‍ পুরো স্টেশনের অন্তঃসজ্জার দায়িত্ব এই সফটওয়্যারেরই। জোকা মেট্রো স্টেশনের ছবি আপলোড করা হয় এই সফটওয়্যারেই। সফটওয়্যারই সাজিয়ে দিয়েছে গোটা স্টেশনটাকেই। সিঁড়িতে কতগুলি আলো লাগানো হবে, প্ল্যাটফর্মের কোথায় কোন ছবি লাগানো হবে, ওয়াল পেন্টিং স্পষ্ট করতে কটা আলো জ্বলবে, প্ল্যাটফর্ম আলোকিত করতে কতগুলি আলোর প্রয়োজন, দেওয়ালে কোন রঙ--সবটাই করে দিয়েছে এই সফটওয়্যার।    


সত্যিই এই সফটওয়্যারের ব্যবহারে খরচ কতটা কমবে? একটি মেট্রো স্টেশনের সাধারণত দৈর্ঘ্য হয় ১৮০ মিটার সাধারণভাবে দেখা গিয়েছে, ৩০০টি লাইট ফিটিংস লাগানো হয় প্ল্যাটফর্ম জুড়ে
সফটওয়্যার ব্যবহার করে দেখা যাচ্ছে ৩০০টির জায়গায় ১৭৬টি লাইটেই আলোকিত করা যাচ্ছে গোটা মেট্রো স্টেশন। তাতে বিদ্যুতের খরচ ১৬.৮ কিলোওয়াট থেকে কমে দাঁড়াচ্ছে ৮.৭২ কিলোওয়াটে। এবারের বাজেটে বাড়েনি রেলের ভাড়া। বাড়ানো হয়নি পণ্য মাশুলও। রেলমন্ত্রীর ঘোষণা ছিল বিকল্প পথে আয়।