ওয়েব ডেস্ক: রাজারহাট। চোখ বুঝে নামটা ভাবলেই ভেসে উঠবে ঝাঁ চকচকে এক শহরতলির ছবি। আর চোখ খুললে? ঝটকা খাবেন। নিউটাউন। চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়া পরিকাঠামো। ঝাঁ চকচকে আধুনিক জীবনরীতি। কিন্তু, চিনার পার্ক পেরোলেই ভাল লাগা উধাও। আক্ষরিক অর্থেই, রুক্ষ্ম মাটিতে আছাড় খেতে হবে। রাস্তা এমনই ভাঙাচোরা।নিউটাউন ও রাজারহাট যুগ্মশব্দ। কিন্তু, বাস্তবে দুটি জায়গা পরস্পরের থেকে আলাদা। অনেক আলাদা। নিউটাউনে হিডকোর ছোঁয়ায় যে পরিষেবা মেলে, রাজারহাটে তা সুদূরের স্বপ্ন। জলনিকাশি থেকে রাস্তা। সবেতেই দুই শতাব্দী পিছনে পড়ে রয়েছে রাজারহাট।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন স্টেট ব্যাঙ্কে মিনিমাম ব্যালান্স নিয়ে বিভ্রান্তি, তাতে জল ঢাললেন সিজিএম


উন্নয়নের এই বৈষম্য কাটাতেই দুই বছর আগে তিনটি পুরসভা জুড়ে অভিন্ন বিধাননগর পুরসভা তৈরি করা হয়। তারপর কতটা বদলেছে পরিস্থিতি। পুরসভা কিছুই কাজ করছে না এমন নয়। পরিস্থিতি অনেকটাই বদলেছে। বলছেন এলাকাবাসীই। পুরসভার পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, কাজ এগোচ্ছে। কিন্তু, রাজারহাটকে নিউটাউনের সমান করতে এখনও অনেক কিছু করা বাকি।


আরও পড়ুন  কাজে বিধি ভঙ্গ করলেন বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়