নিজস্ব প্রতিবেদন: রোগীর পরিবারের সঙ্গে কথাবার্তায় সমস্যা হচ্ছে। আত্মসমালোচনার প্রয়োজন আমাদেরও। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন নিয়ে এমনটাই মত অল মেডিক্যাল কাউন্সিলের রাজ্যের সভাপতি তথা তৃণমূল নেতা নির্মল মাঝির। শুধু তাই নয়, মারধরের ঘটনায় জুনিয়র ডাক্তারদের কাঠগড়ায় তুলেছেন। নির্মল মাঝির অভিযোগ, হোস্টেলগুলিতে অবাঞ্চিত লোক ভরে গিয়েছে। তাদের তাড়ানো হবে। এনআরএসে যে দুজন ডাক্তার নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাঁরা বহিরাগত।                  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নির্মল মাঝি এদিন বলেন,''রোগীর পরিবারের সঙ্গে অনেক সময় কথাবার্তায় সমস্যা হয়েছে। আত্মসমালোচনার প্রয়োজন আমাদের। ডোমজুড়ের রোগীর পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত কথা হয়েছে। সেই পরিবারকেও ফেলে পেটানোর ছবি ধরা রয়েছে সিসিটিভিতে''। নির্মলবাবু আরও মনে করিয়ে দেন, ডাক্তাররা শপথ নেন। মানবসেবার কাজের যুক্ত। ধর্মঘটী চটকলের শ্রমিক নন। 



নির্মলবাবু আরও দাবি করেন, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের মাধ্যমে ফোনে কথা বলতে চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু ১০ মিনিট ফোন ধরে রাখার পরও সাড়া দেননি জুনিয়র ডাক্তাররা। এসএসকেএম-এর বিভাগীয় প্রধানরা অভিযোগ করেছেন, তাঁদের কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ লঙ্ঘন করা হচ্ছে। চিকিত্সকদের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে ভাবতে বলে হুঁশিয়ারিও দেন নির্মল মাঝি। এমনকি নিজে আইএমএ-র রাজ্য সভাপতি হয়েও সর্বভারতীয় নেতৃত্বের বক্তব্যের বিরোধিতাও করেন তৃণমূল নেতা। তাঁর কথায়,''ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমেছে আইএমএ''।  


আরও পড়ুন- গরিব রোগীদের যত্ন নিলে বাধিত থাকব, সিনিয়র ডাক্তারদের নিজের হাতে চিঠি মমতার