নিজস্ব প্রতিবেদন: সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার মন্তব্য-বিতর্কের প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। রণক্ষেত্রের চেহার নিয়েছে হাওড়ার একাধিক এলাকা। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (HM Amit Shah) হস্তক্ষেপ চাইলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Soumitra Khan)। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির অভিযোগ তুলে, এখনই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি জানালেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিক্ষোভ, ভাঙচুর, আগুন লাগিয়ে দেওয়া-একাংশের হিংসাত্মক কার্যকলাপে কার্যত অবরুদ্ধ হাওড়ার বিভিন্ন অংশ। সোমবার পর্যন্ত ইন্টারনেট বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করেছে প্রশাসন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ওই জেলায় ১২ জন শীর্ষ পুলিস কর্তাকে পাঠিয়েছে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতর। হাওড়া শহরের জন্য পাঠানো হয়েছে রাজ্য পুলিসের এডিজি নীরজকুমার সিংকে। তাঁকে সাহায্য করবেন নীশাত পারভেজ, মিরাজ খালিদ, সুমনজিৎ রায়, অঞ্জলী সিং, হোসেন মেহেদি রেহমান এবং অজিত সিং যাদব। হাওড়া গ্রামীণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রাজ্য পুলিসের এডিজি অজয় কুমার, কল্যাণ মুখোপাধ্যায়, ফারহাত আব্বাস, চন্দ্রশেখর বর্ধন এবং অনামিত্র দাসকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ট্যাগ করে টুইটে রাজ্য সরকারকে তোপ দেগেছেন বিজেপি নেতা অনুপম হাজরাও।  




মহম্মদ পয়গম্বর নিয়ে বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্য। বৃহস্পতিবার সকালে প্রথমে অঙ্কুরহাটিতে অবরোধ করা হয়। এরপর তা বাড়তে থাকে। সন্ধের মধ্যে ১০৬ নম্বর জাতীয় সড়ক এবং কোনা এক্সপ্রেসওয়ে কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে যায়। এরপর শুক্রবার সকালে থেকেই উত্তপ্ত হয়ে যায় পার্কসার্কাস, উলুবেড়িয়া, পোর্টের কাচ্চি সড়ক রোড। সেভেন পয়েন্টে জমায়েতের জেরে সংলগ্ন রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তৈরি হয়। বোমাবাজির অভিযোগও ওঠে। একাধিক স্টেশনে ট্রেনও দীর্ঘক্ষণ ট্রেন আটকে থাকে। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)