নিজস্ব প্রতিবেদন: ঘরের মেঝেতে পড়ে আস্ত একটা কাটা পা। হূলস্থূল কাণ্ড কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে। আতঙ্কে ছোটাছুটি, হুড়োহুড়ি। ভূতের ভয়ে আত্মরাম খাঁচারাম কর্মীদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনার সূত্রপাত দিন কয়েক আগে। কলকাতা মেডিক্যালের এমার্জেন্সি ওয়ার্ডের দোতলায় অর্থপেডিক ওয়ার্ড ও তার অপারেশন থিয়েটার। পাশেই বিভাগীয় প্রধান ও অন্যান্য চিকিত্সকদের ঘর। পড়াশোনা-রিসার্চের কাজকর্ম হয়। সাতদিন আগে সেই ঘরের চাবি দেওয়া হয় পিডব্লিউডিকে। সবঠিকই ছিল। আচমকাই মঙ্গলবার আলমারি সরাতে গিয়ে কয়েকজন কর্মীর নজরে পড়ে বালতির মধ্যে রাখা আস্ত একটি কাটা পা। খবর যায় পুলিসে। বাজেয়াপ্ত হয় ফরম্যালিনে ডোবানো কাটা পা। কিন্তু, পা এল কোথা থেকে? কার পা?


আরও পড়ুন- দোল না খেলে করোনা নিয়ে সচেতনতা প্রচারে রাস্তায় নামবে বঙ্গ বিজেপির নেতারা


কাটা পা কার? অথৈ জলে কলকাতা মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিক তদন্তে জানা যাচ্ছে ২০১৯ সেপ্টেম্বরে শেষবারের মতো ওই অপারেশন থিয়েটারে রোগীর পা বাদ দেওয়া হয়। কিন্তু, তা ছিল এক মহিলার। মঙ্গলবার যে পা উদ্ধার হয়েছে তা একজন পুরুষের। ফলে ধন্ধ চরমে। পুলিস বলছে, কাটা পায়ের কোনও ডেথ সার্টিফিকেট বা আইনি কাগজও পাওয়া যায়নি। তাহলে? সুপার বলছেন..সাতদিন আগে PWD কাজ করছিল । সেসময় কেউ বালতি করে পা এনে রাখতে পারে। বা অপারেশনের পর কাটা পা ফর্মালিনে ডুবিয়ে রাখা হয়ে থাকতে পারে। পরে ডেথ সার্টিফিকেট বানানো হবে বলে।