ওয়েব ডেস্ক: শিশু পাচারকে ইস্যু করে ঝড় তোলার আগেই বিরোধীদের পালের হাওয়া কেড়ে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কংগ্রেস-সিপিএমকে সঙ্গে নিয়েই গড়ে দিলেন বিশেষ তদন্ত কমিটি।পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এই কমিটিতে যেমন মুখ্যসচিব,স্বরাষ্ট্রসচিব, স্বাস্থ্যসচিব ও ডিজিকে রাখা হয়েছে, একইসঙ্গে থাকছেন বিরেধী দলনেতা আব্দুল মান্নান ও সুজন চক্রবর্তীও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- শহরের সব খবর


মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, প্রতিমাসে একবার করে বসে কমিটি ঠিক করবে শিশু পাচার রুখতে কী পদক্ষেপ করা যায়। একইসঙ্গে শিশু পাচার নিয়ে কোনও অভিযোগ উঠলে তা কড়া হাতে মোকাবিলা করা হবে বলে জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


ছেলে ধরা শব্দটা এখন পুরনো। চলতি নতুন শব্দ শিশু চুরি। শিশু পাচার চক্র। রাজ্যের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত এই শব্দে আতঙ্কিত। আর এই আতঙ্কের মাঝেই যেমন সতর্কতা এসেছে, ঠিক তেমনি কখন কখনও শুধুমাত্র সন্দেহের বসেই নিরপরাধকে মারধরের ঘটনাও ঘটছে। ঠিক যেমনটা ঘটল কালনায়। মায়ের কোল থেকে চুরি হয়ে যাচ্ছে সন্তান।   রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়, হাসপাতাল নার্সিংহোমে খোঁজ মিলছে শিশু পাচার চক্রের।  গুজবও ছড়াচ্ছে জোর কদমে। হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স, আয়া--সবাই-সব্বাই, কেউ সন্দেহের উর্ধে নয়। আর এই সন্দেহ-অবিশ্বাসে কালনা মহকুমা হাসপাতালে শিশু চোর সন্দেহে বেধড়ক মারা হল এক মহিলাকে।