কলকাতা: ভোটের দিন বহিরাগতদের আনাগোনা। শহরের বিভিন্ন স্থানে। তবে দুষ্কৃতীদের ঠেকাতে সক্রিয় পুলিস। পুলিস তাড়া খেয়ে কোথাও পালিয়ে গেল বহিরাগতরা। কোথাও আবার সন্দেহভাজনকে আড়াল করার অভিযোগ উঠল স্থানীয় কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিংহীবাগান


সিংহীবাগান এলাকা থেকে অবাঞ্ছিত লোকেদের সরিয়ে দেন খোদ ডিসি সেন্ট্রাল। বাহিনী নিয়ে এলাকায় নজরদারিতে বেরিয়েছিলেন ডিসি সেন্ট্রাল অখিলেশ চতুর্বেদী। এলাকায় একটি ঘরের মধ্যে ২০ থেকে ২৫ জন বহিরাগত যুবককে দেখতে পান তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই তাদের এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।



কাট টু জোড়াসাঁকো


ভোটকেন্দ্রের আশপাশের এলাকা থেকে অবাঞ্ছিত লোকেদের সরিয়ে দিল পুলিস। জোড়াসাঁকোর মদনমোহন বর্মণ স্ট্রিটের ঘটনা। স্পেশাল ইনটারভেনশন টিম নিয়ে এলাকায় টহল দিচ্ছিলেন DCDD টু নগেন্দ্র ত্রিপাঠি। এলাকায় বেশ কয়েজন সন্দেহজনক লোকের গতিবিধি দেখতে পান তিনি। তাঁদের ভোটার কার্ড দেখতে চান পুলিস কর্তা। ভোটার কার্ড দেখাতে না পারায় বহিরাগতদের মারধর করে এলাকা থেকে সরিয়ে দেয় পুলিস।



কাট টু কাশীপুর-বেলগাছিয়া


বুথের সামনে অবাঞ্ছিতদের আনাগোনা। সন্দেহজনক ব্যক্তিদের ভিড়। এই নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের সঙ্গে বচসায় জড়ালেন কাশীপুর-বেলগাছিয়া কেন্দ্রের বামপ্রার্থী কণীনিকা ঘোষ।



কাট টু বেলেঘাটা


বেলেঘাটার জয়শ্রী এলাকার ঘটনা। সন্দেহভাজন ব্যক্তির পরিচয়পত্র দেখতে চাইতেই তাঁকে আড়াল করলেন কাউন্সিলর জীবন সাহা। চব্বিশ ঘণ্টার প্রতিনিধির সঙ্গে রীতিমতো তর্কাতর্কি করলেন তিনি। বিরোধী এজেন্ট বসতে বাধা থেকে অবাঞ্ছিতদের ঝামেলা। সকাল থেকে একের পর এক অভিযোগ আসছিল বেলঘাটা থেকে। বেলা বাড়তে সেখানে ঢোকে বিশাল পুলিস বাহিনী। শুরু হয় টহলদারি। সরিয়ে দেওয়া হয় অবাঞ্ছিতদের।