হাওড়া: অসুস্থ হয়ে রেললাইনেই মৃত্যু হল এক ট্রেনযাত্রীর। এরপর প্রায় ছ ঘণ্টা ধরে লাইনেই পড়েছিল দেহ। জিআরপির অভিযোগ, ফোনে খবর দেওয়া সত্ত্বেও সময়ে দেহ সরানোর ব্যবস্থা করেনি আরপিএফ কর্তৃপক্ষ।  আরপিএফের তরফে অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার ডাউন হায়দররাবাদ এক্সপ্রেসে হায়দরাবাদ থেকে কলকাতায় ফিরছিলেন নির্মাণকর্মী কয়াল শেখ। তাঁর বাড়ি মুর্শিদাবাদে। হাওড়া পৌছনর কিছু আগে ট্রেনের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বেলা তিনটে নাগাদ টিকিয়াপাড়ার কাছে তাঁকে ট্রেন থেকে নামিয়ে নেন তাঁর সহযাত্রী বন্ধু। লাইনে বসিয়ে রেখে ওষুধ কিনতে যান তিনি। ফিরে এসে তিনি দেখেন, সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পড়ে রয়েছেন কয়াল শেখ। সঙ্গে সঙ্গে খবর যায় জিআরপিতে। ঘটনাস্থলে গিয়ে জিআরপির জওয়ানেরা দেখেন মৃত্যু হয়েছে কয়াল শেখের।


দেহ লাইন থেকে সরানোর জন্য তখনই তাঁরা খবর দেন আরপিএফকে।  অথচ রাত নটা পর্যন্ত লাইনের ধারেই পড়েছিল দেহ। প্রায় ছ ঘণ্টা পরে আরপিএফ জওয়ানেরা কয়াল শেখের দেহ সরিয়ে নিয়ে যান। তাঁদের পাল্টা বক্তব্য, জিআরপির তরফে মেমো পাওয়ার পরে পরেই লাইন থেকে দেহ উদ্ধার করা হয়।