ওয়েব ডেস্ক: চিকিত্সকের গাফিলতি। আর সেই ভুলেই জীবন নিয়ে টানাটানি সন্তোষপুরের সমীরণ দাসের। এক্স-রে প্লেটটুকুও দেখার সময় পাননি নামজাদা চিকিত্সক। আর সেই ভুলের সুযোগেই শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে ক্যানসার। এখন চিকিত্সক ভুল মানছেন। কিন্তু বড্ড দেরি হয়ে গেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেউ কথা দিতে পারছেন না। শহরের কোনও চিকিত্সক একবার মুখ ফুটেও বলছেন না প্রেরণার বাবা সেরে উঠবেন... কিন্তু কেন এমন হল? কার ভুলের মাসুল এই পরিবার?


গত বছর এপ্রিলে হঠাত্ই অসুস্থ হয়ে পড়েন সন্তোষপুরের সমীরণ দাস। জ্বরসহ বেশ কিছু সমস্যা নিয়ে ভর্তি হন EEDF  হাসপাতালে। চিকিত্সক তপন কুমার দাস জানান, এক ধরনের আর্থারাইটিস হয়েছে। ৬দিন পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে যান সমীরণ দাস। ১০ মাস পরে অন্য একটি হাসপাতালে চেক আপ করান তিনি। দেখা যায় ফুসফুসে জটিল আকার নিয়েছে টিউমার। শহরের দুটি নামী ল্যাবে পরীক্ষায় জানা যায় স্টেজ ফোর ক্যানসার।


হঠাত্ই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে দাস পরিবারের। দেখা যায় ১০ মাস আগের রিপোর্টেও ছিল টিউমারের কথা। বলা হয়েছিল FNAC করতে। তবে তা দেখেনইনি চিকিত্সক তপন কুমার দাস। এখন নিয়মিত কেমো চলছে সমীরণ দাসের। স্বাস্থ্য দফতরে অভিযোগ জানিয়েছে দাস পরিবার। ভুল মেনে নিয়েছেন চিকিত্সক তপন কুমার দাসও।


কিন্তু শুধু ভুল মেনে নিলেই কী সুস্থ হয়ে যাবেন সমীরণ বাবু? গাফিলতির কী জবাব দেবেন চিকিত্সক তপন কুমার দাস? তিনি কি পারবেন সমীরণ বাবুর মুখে ফের হাসি ফুটাতে?


সেকেন্ড ইনিংসে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের টার্গেট বিজেপি