ওয়েব ডেস্ক : জোকায় ইএসআই হাসপাতালে তাণ্ডব। আইসিইউ ও এমার্জেন্সিতে ঢুকে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠল রোগীর আত্মীয়দের বিরুদ্ধে। ঘটনার সূত্রপাত আজ সকালে। ১৩ বছরের কিশোরকে ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে আসেন পরিবারের লোকজন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অভিযোগ, এমার্জেন্সিতে আনার সময়ও জীবিত ছিল ওই কিশোর। আইসিইউ-তে সঙ্গে সঙ্গেই রেফার করে দেওয়া হয় তাকে। আইসিইউ-তে আনার পরই চিকিত্সক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়েন পরিবারের লোকজন। তাঁদের অভিযোগ, এমার্জেন্সিতে আনার সময়ও যে জীবিত ছিল, আইসিইউ-তে নিয়ে যাওয়ার পর সে মারা যায় কি করে? এরপরই এমার্জেন্সি ও আইসিইউ-তে রোগীর পরিবার তাণ্ডব চালায় বলে অভিযোগ।


এখানেই শেষ নয়। পুলিসের হস্তক্ষেপে খানিকটা শান্ত হওয়ার পরও ফের রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে হাসপাতাল চত্বর। রোগীদের আত্মীয়দের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নেমে আসেন খোদ হাসপাতাল সুপার। কিন্তু, তাতে হিতে বিপরীত হয়। মুহুর্তে ফের উত্তাল হয়ে ওঠে হাসপাতাল। সুপারকে কার্যত ধাওয়া করেন মৃত কিশোরের পরিজনেরা। পুলিসকে লক্ষ্য করে চলে ইটবৃষ্টিও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পাল্টা লাঠিচার্জ করতে হয় পুলিসকে। ঘটনার জেরে ইতিমধ্যেই চারজনকে আটক করেছে পুলিস।


আরও পড়ুন- অমিত শাহের সফর ঘিরে ৩ দিন EZCC-তে কা‌র্যত বিজেপি পার্টি অফিস