নিজস্ব প্রতিবেদন: বাঘের হানায় গুরুতর অসুস্থ রোগীর চিকিৎসায় অমানবিকতা। স্বাস্থ্য কমিশনের নির্দেশে রোগীকে সুস্থ করার পুরো দায়িত্ব নিতে হল পিয়ারলেস হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেই।
 
কাঁকড়া ধরতে গিয়ে সস্ত্রীক বাঘের মুখে পড়েছিলেন সুন্দরবনের বাসিন্দা শঙ্কর শি। বাঘের হামলাকে হারমানিয়ে বেঁচে ফিরেছিলেন দু’জনে। যদিও বাঘের থাবায় গুরুতর আহত হন শঙ্কর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-PK: অমরিন্দরের মোকাবিলায় সাবধানী চান্নি! ভোট-কৌশলী পিকে-র শরণাপন্ন হচ্ছে পঞ্জাব কংগ্রেস!


গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার পর, সেদিনই পিয়ারলেস হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় শঙ্করকে। তাঁকে যদিও ভর্তি না করে বহির্বিভাগে চেকআপ করাতে বলেন জরুরি বিভাগের ডাক্তাররা। তারপর সেখানেই প্রায় ১৭ হাজার টাকা খরচ করে দু’বার ড্রেসিং করাতে হয় তাঁকে। এমনটাই অভিযোগ রোগীর পরিবারের।


আরও পড়ুন-#উৎসব: আজও জ্বলছে সেদিনের সধবার চিতার আগুন! কলকাতার এই কালীমন্দিরকে ঘিরে রয়েছে নানা কল্পকথা


শঙ্কর শি’র অভিযোগ, ড্রেসিংয়ের পর কাঁধের চোট সারাতে অস্ত্রোপচারও করতে বলা হয় তাঁকে। এর জন্য ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা জমা দিতে বলা হয় তাঁকে। শঙ্করবাবুর পরিবারের অভিযোগ, স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে অপারেশন করার কথা বললে তা নিতে অস্বীকার করে হাসপাতাল। তবে ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছে হাসপাতাল। পরে অন্য এক ছোট বেসরকারি হাসপাতালে এলাকার মানুষের আর্থিক সাহায্যে অস্ত্রোপচার করান তিনি। এখনও সুস্থ নন শঙ্করবাবু।
 
এরপরই স্বাস্থ্যসাথীর কার্ডে চিকিৎসা না মেলার অভিযোগ স্বাস্থ্য কমিশনের কাছে দায়ের করেন শঙ্কর শি। সেই অভিযোগের পরই ওই সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)