নিজস্ব প্রতিবেদন: চলুন, চলুন। দাঁড়াবেন না। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীদের আবেদন। কিন্তু কে কার কথা শোনে? নবমীর শেষবেলায় মণ্ডপে মণ্ডপে ঠাকুর দেখছে বাঙালি। মুহুর্মুহু মোবাইল ক্যামেরার ঝলকানি। আবার তো অপেক্ষা একটা বছরের।পুজোপাগল বাঙালির আবেগ, উচ্ছ্বাস সামাল দিতে নাস্তানাবুদ রক্ষীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মুম্বইয়ের অ্যারে কলোনিতে আর একটি গাছও কাটা যাবে না, নির্দেশ শীর্ষ আদালতের


সন্ধেয় তিল ধারণের জায়গা নেই একডালিয়া এভারগ্রিনে। মানুষের স্রোত হু হু করে ঢুকছে একডালিয়ায় 'সিমলার জাটোলি শিবমন্দিরে'। আর বাঙালির ঠাকুরদেখা একডালিয়া ছাড়া অসম্পূর্ণ। থিমের পুজোয় এখনও 'এভারগ্রিন' একডালিয়া। তার আভাস দিল জনসমুদ্র।




ক্লাবের এক কর্মকর্তার কথায়, "ভিড় দেখাতে আমাদের দড়ি, ব্যারিকেড দিতে হয় না।'' ক্লাবের উদ্যোক্তা তথা রাজ্যের মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, "চণ্ডীর বর্ণিত মাতৃরূপে আমরা দেবীকে দেখি। বিশালাকার দেবীমূর্তিকে পুজো করি। মানুষ প্রাণের টানে আসেন একডালিয়ায়৷"



আরও পড়ুন-স্যুইস ব্যাঙ্কে রয়েছে কাদের অ্যাকাউন্ট, বিস্তারিত তথ্য এল ভারতে


সন্ধেয় বোসপুকুর তালবাগানেও জনতার ঢল। এখানকার থিম 'পর্ণছায়া'। তালপাতা দিয়ে সাজানো হয়েছে গোটা মণ্ডপ। ভেসে আসছে, পাখির কলরব ও রাখালের বাঁশি। বার্তা, সবুজায়নের৷ সম্পাদক কনিষ্ক মজুমদার বলেন,"এখন আমরা কংক্রিটের জঙ্গলে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। তাই সবুজ দিয়ে মণ্ডপের পরিকল্পনা।"