নিজস্ব প্রতিবেদন:  সম্পত্তি ও পেনশন হাতাতে প্রতিবন্ধী বোনকে নির্যাতন চালিয়ে খুনের অভিযোগ দিদির বিরুদ্ধে। আর এ অভিযোগ ঘিরেই ধুন্ধুমার বেহালায়। অভিযুক্তকে মারধর করে তুলে দেওয়া হল বেহালা থানার পুলিসের হাতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বেহালার ১৪৩ বি ব্রজেন মুখার্জি রোডের বাসিন্দা বীণা দাস। তাঁর দুই মেয়ে কেয়া ও কাকলি। মঙ্গলবার রাতে প্রতিবেশীরা দেখেন,  মূক ও বধির কাকলির দেহ সত্‍কারের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তখনই পথ আটকে দেন প্রতিবেশীরা। খবর যায় পুলিসে


আরও পড়ুন: ফের নামল পারদ, ঠাণ্ডার হাত থেকে এখনই রেহাই নেই


প্রতিবেশীদের অভিযোগ, বিধবা মায়ের ১০ হাজার টাকা পেনশন আর সম্পত্তি হাতাতেই প্রতিবন্ধী বোনকে খুন করেছে দিদি। কেয়া মণ্ডল বিয়ের পর স্বামী, সন্তানকে নিয়ে বাপের বাড়িতেই থাকেন। প্রতিবেশীদের অভিযোগ,  প্রতিবন্ধী বোন কাকলিকে প্রায়ই মারধর করতেন কেয়া। এমনকি খেতে দেওয়া হোত না বলেও অভিযোগ। বেশ কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন কাকলি। প্রতিবেশীদের অভিযোগ,  দিদির নির্যাতনেই মারা গিয়েছেন কাকলি।


আরও পড়ুন: আগামী ১০ দিন ভিআইপি রোডে ব্যাপক যানজটের আশঙ্কা! উপায় বাতলে দিলেন ট্রাফিক পুলিস


প্রতিবন্ধী বোনকে নির্যাতনই শুধু নয়। কেয়া মণ্ডল মাকেও মারধর করতেন বলে অভিযোগ প্রতিবেশীদের। বৃদ্ধা নিজেও স্বীকার করে নিয়েছেন সেকথা। জানালেন, বড় মেয়ের অত্যাচারের কথা জানিয়ে থানায় গিয়েছিলেন। কিন্তু সুরাহা মেলেনি। যদিও কেয়ার দাবি, তাঁর বোন মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। অসুস্থ হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।