কলকাতা : সরস্বতী পুজো। উত্‍সবের দিন। ছোটোদের হাতেখড়ি হল। পরীক্ষার্থীরা প্রার্থনা করল। তরুণ-তরুণীরা প্রেম করল। আর পুলিস? পুলিস মার খেল। ডিউটি করতে গিয়ে বেপরোয়া বাইক আরোহীর ঔদ্ধত্যের শিকার হলেন পুলিস কর্মীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এক হতভাগ্যের নাম কৃষ্ণেন্দু দাস। ট্রাফিক সার্জেন্ট। বেপরোয়া গাড়ি চালানোর অভিযোগে বৈষ্ণবঘাটা মেন রোডে যুগলকে আটকান কৃষ্ণেন্দু দাস। লাইসেন্স পরীক্ষার সময় অভিযুক্ত তরুণী সার্জেন্টের হাত মুচড়ে তা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। 


তবে অন ডিউটি উর্দিধারীর ওপর হাত তুলেও কড়া শাস্তি হয়নি। মামুলি মোটর ভেহিকেলসের মামলা দিয়েই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে দুজনকে।


মহাজাতি সদনেও প্রায় একই গল্প। হেলমেটহীন দুই বাইক আরোহীকে আটকে যেন অপরাধ করে ফেলেছিলেন ট্রাফিক পুলিস কর্মী। উত্তম-মধ্যম জুটল তাঁর কপালে। একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।


উর্দি খাকি হোক বা সাদা। পুলিসের আর সেই ঠাঁটও নেই। সেই মানও নেই। পান থেকে চুন খসলেই চড়াও হয় পাবলিক। আইনভঙ্গকারীই ঘুরছে বুক ফুলিয়ে। প্রশ্ন উঠছে, পুলিসেরই কি এবার পুলিস লাগবে?