নিজস্ব প্রতিবেদন: ট্যাংরায় রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া। তিন-চার দিন ধরে মায়ের পচাগলা দেহ আগলে রাখলেন মেয়ে। দুর্গন্ধ পেয়ে পুলিসে খবর দেন স্থানীয়রা। পুলিস এসে দেহ উদ্ধার করে। ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয় দেহ। মৃতার মেয়েরও চিকিৎসার ব্যবস্থা করে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

19a/46 শিল লেন। ট্যাংরার এই বাড়িতেই থাকতেন বৃদ্ধা কৃষ্ণা দাস এবং তাঁর বছর চল্লিশের অবিবাহিত মেয়ে সোমা দাস। স্থানীয় সূত্রে খবর, পাড়ায় কারও সঙ্গে তেমন একটা মিশত না ওই পরিবার। নিজেদের মতো বাড়িতেই থাকত। শনিবার দুপুর থেকে হঠাৎ পাড়ায় দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। ওই বাড়ির সামনে দিয়ে যাতায়াত করা দায় হয়ে যায়। এরপরই স্থানীয়দের সন্দেহ হয়। তাঁরা পুলিসে খবর দেন। সন্ধ্যার দিকে পুলিস এসে বাড়িতে ঢোকেন। তাঁরাই বৃদ্ধা কৃষ্ণা দাসের পচাগলা দেহ খাটের উপর পড়ে থাকতে দেখেন। মাটিতে অসুস্থ অবস্থায় শুয়ে ছিলেন সোমা দাস। মৃতদেহ উদ্ধার করে NRS হাসপাতালে পাঠায় পুলিস। মৃতার মেয়েরও চিকিৎসার ব্যাবস্থা করা হয়। 


আরও পড়ুন: টিকা চেয়ে Serum-কে ইমেল, WBFINCORP নামে অ্যাকাউন্ট, প্রকাশ্যে দেবাঞ্জনের রকমারি কীর্তি


আরও পড়ুন: খোঁজ মিলল দেবাঞ্জনের 'সঙ্গী'র, 'আমিও প্রতারিত', Zee ২৪ ঘণ্টাকে জানালেন সুস্মিতা


পুলিসের অনুমান, তিন-চার দিন আগে বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। অপুষ্টিতে মৃত্যু হয়েছে। তবে কীভাবে কারণে মৃত্যু হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনা ফের ২০১৫ সালের রবিনসন কাণ্ডের ছায়া উস্কে দিয়েছে। সেখানে বৃদ্ধ বাবা ও দিদির মৃতদেহ আগলে বসে ছিলেন পার্থ দে নামে এক ব্যক্তি।