ওয়েব ডেস্ক: আজ দ্বিতীয়বার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক ঝলকে দেখে নিন, মমতার রাজনৈতিক কেরিয়ার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১৯৮৪ - সিপিএমের হেভিওয়েট প্রার্থী সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে যাদবপুর কেন্দ্র থেকে হারিয়ে লোকসভায় প্রথম প্রবেশ।


১৯৮৯ - সাফল্যের পর ব্যর্থতাও দেখতে হল তাঁকে। মালিনী ভট্টাচার্যের কাছে যাদবপুর কেন্দ্রেই হেরে যান!


১৯৯০ - হাজরাতে সিপিআইএম কর্মীদের হাতে জখম। মাথা ফাটে মমতার।


১৯৯১ - ফের এলেন লোকসভায়। দক্ষিণ কলকাতা কেন্দ্রে বিপ্লব দাশগুপ্তকে হারিয়ে। নরসিমা রাও সরকারের মানবসম্পদ উন্নয়ন, ক্রীড়া, যুবকল্যাণ, নারী ও শিশু কল্যাণ দফতরের মন্ত্রী হন।


১৯৯৩ - তাঁর নেতৃত্বে মহাকরণ অভিযান। ১৩জন যুবকংগ্রেস কর্মী পুলিশের গুলিতে নিহত।


১৯৯৭ - কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ। সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের ঘোষণা।


১৯৯৯ - বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের শরিক হন। রেলমন্ত্রী হন তিনি।


২০০১ - এনডিএ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট। সে বছরই ফের যোগ দেন এনডিএ-তে!


২০০৪ - এনডিএ সরকারের কয়লা এবং খনি দফতরের মন্ত্রী।লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস কেবলমাত্র একটি আসনে জয়ী!


২০০৬ - সিঙ্গুরে টাটাদের প্রস্তাবিত কারখানায় যাওয়ার সময় তাঁকে বলপূর্বক বাধা দেওয়া হয়। এরপর বিধানসভায় ভাঙচুর। প্রতিবাদে কলকাতায় ২৫ দিনের অনশন।


২০০৮ - পঞ্চায়েত নির্বাচনে পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাপরিষদে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেস। নন্দীগ্রাম এবং সিঙ্গুরেও জয়ী।


২০০৯ - লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল এবং কংগ্রেস জোট ৪২ টি আসনের মধ্যে ২৬টিতেই জয়ী!


২০১০ - কলকাতা পুরসভা নির্বাচনে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেস


২০১১ - বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল এবং কংগ্রেস জোট ২৯৪ আসনের মধ্যে ২২৭ আসনে জয়ী! পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা।


২০১৬ - একা নির্বাচনে লড়ে বাম-কংগ্রেস জোটকে উড়িয়ে দিল তৃণমূল। ২৯৪ আসনের ২১১টিতেই জয়ী তৃণমূল! টানা দ্বিতীয়বার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।