মৌমিতা চক্রবর্তী


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২৬/১১ মুম্বই হামলার ১০ বছর পরও দেশের জলপথের নিরাপত্তা নিয়ে রয়ে গিয়েছে প্রশ্ন। রাতের অন্ধকারে আরব সাগর দিয়েই বাণিজ্য নগরীতে ঢুকেছিল আজমল কাসভরা। তারপর সন্ত্রাসী হামলায় রক্তাক্ত হয়েছিল মুম্বই। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে জলপথের নিরাপত্তার দিকে নজর দিয়েছে সরকার। কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষও এবার বাড়াতে চলেছে নজরদারি। 


পূর্ব ভারতের প্রবেশপথ কলকাতা বন্দর। পাশেই বাংলাদেশ। সে দেশে মৌলবাদীদের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে আশঙ্কায় কেন্দ্রীয় সরকার। বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন সে দেশে সক্রিয়। ঢাকার বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনার তদন্তে উঠে এসেছে একাধিক সূত্র। বাংলাদেশকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে জলপথে ঢুকতে পারে জঙ্গিরা। এমন আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সে কারণেই পশ্চিমবঙ্গের জলপথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ করছে কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। 


এবার বন্দরে জাহাজের কন্টেনারগুলির উপরে নজর রাখতে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ট্র্যাকিং স্ক্যানার প্রযুক্তির ব্যবহার করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। এই প্রযুক্তির জেরে কন্টেনারের ভিতরে থাকা জিনিসপত্রের হদিশ পাওয়া যাবে। কলকাতা ও হলদিয়া বিমানবন্দরে শুরু হচ্ছে এই ব্যবস্থা। 


এর পাশাপাশি ভারতের জলসীমার নিরাপত্তাও জোরদার করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। জলপথের নজরদারিতে মোতায়েন রয়েছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। কিন্তু বিদেশ জাহাজের মধ্যে যাতে কেউ ঢুকে না আসতে পারে, তাও নিশ্চিত করতে চাইছে পোর্ট ট্রাস্ট।  


আরও পড়ুন- জি-২০ সম্মেলনে মধ্যমণি মোদী, হাত মেলালেন তাবড় দেশের রাষ্ট্রনেতারা, দেখুন ছবি