নিজস্ব প্রতিবেদন: হরিদেবপুরে প্রৌঢ়ের রহস্যমৃত্যু। নিজেরই কারখানা থেকে উদ্ধার হল রক্তাক্ত দেহ। পুলিস যখন ৫ জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে, তখন আত্মত্যার ইঙ্গিত মিলল ময়নাতদন্তে রিপোর্টে। জানা গেল, প্রায় ২ লক্ষ টাকার মতো জিএসটি বাকি ছিল। প্রবল আর্থিক সংকটে ভুগছিলেন মৃত ব্যক্তি। মানসিক অবসাদের আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিক অনুমান তদন্তকারীদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, মৃতের নাম তপন দে। হরিদেবপুরে শ্বশুরবাড়ির কাছেই তাঁর লেদের কারখানা। রাত গড়িয়ে গেলেও শুক্রবার আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। দীর্ঘক্ষণ ফোনেও পাওয়া যাচ্ছিল না। শেষপর্যন্ত বাপের বাড়িতে ফোন করেন স্ত্রী। কারখানায় দিয়ে দেখতে বলেন। ঘড়িতে তখন রাত ১১টা। কারখানায় গিয়ে তপনের রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন তাঁর শ্বশুরবাড়়ির লোকেরা। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হরিদেবপুর থানায়। ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায় পুলিস। কারখানায় একটি অস্ত্রও পাওয়া যায়। 


আরও পড়ুন: Kolkata: 'অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থাই নেই', গার্ডেনরিচ অগ্নিকাণ্ড প্রসঙ্গে তোপ দমকলমন্ত্রীর


ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে উঠে এল আত্মহত্যার সম্ভাবনা। কিন্তু ওই প্রৌঢ়ের গলায় তো আঘাতের চিহ্ন ছিল। তাহলে? সূত্রের খবর, গলায় আঘাতের প্রকৃতি বিচার করেই আত্মহত্যার ইঙ্গিত মিলেছে। মনে করা হচ্ছে, গলায় বাঁ থেকে ডানদিকে নিজেই আঘাত করেছিলেন তপন দে। কিন্তু কোনও মানুষের পক্ষেই নিজের গলার নুলি সম্পূর্ণভাবে কেটে ফেলা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে তেমনটা হয়নি। তবে, শ্বাসনালীর একটি অংশ থেকে প্রবল রক্তক্ষরণের কারণেই মারা গিয়েছেন তিনি। সময়? রাত ৮ থেকে ৯টা। 


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)