নিজস্ব প্রতিবেদন : 'সবকি রসোই' এর প্রথম পর্ব শেষ। প্রথম পর্বে সরবরাহ করা হয়েছে ১৬.৫ লক্ষ খাবার। বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনার কারণে দেশব্যাপী লকডাউন চলছে। এই লকডাউনে অভাবী মানুষদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়েই শুরু হয় 'সবকি রসোই'। যার প্রথম পর্ব শেষ হয়েছে বুধবার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

'সবকি রসোই', ৫ এপ্রিল থেকে ১৭টি শহরে নির্বাচনী রণনীতি গুরু প্রশান্ত কিশোরের I-PAC শুরু করে 'সবকি রসোই'। ৩৮টি রান্নাঘর এবং ৫৪টি খাদ্য সরবরাহকারী সংস্থার সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে এই রসোই শুরু হয়। এই উদ্যোগের প্রথম ৪ দিনের মধ্যেই ৫ লক্ষ খাবার সরবরাহ করা হয়েছিল। খাবারের চাহিদা বৃদ্ধির সাথে সাথে আরও ৩৩টি শহরে শুরু করা হয় 'সবকি রসোই'। উদ্যোগে যুক্ত করা হয় আরও ৪০টি রান্নাঘর ও ১৩১টি খাদ্য সরবরাহকারী সংস্থাকে। যারফলে শুধুমাত্র পরের ৩ দিনের মধ্যে ১০ লক্ষ খাবার সরবরাহ করা সম্ভব হয়েছিল।


'সবকি রসোই' গত ১১ দিনে দেশের ১৯টি রাজ্যের ৩৩ টি শহরে অভাবী মানুষদের ১৬.৫ লক্ষ খাবার সফলভাবে সরবরাহ করেছে। ৭৮ টি রান্নাঘর, ১৮৫ টি খাদ্য সরবরাহকারী সংস্থা এবং ২টি বিতরণ অংশীদার সুইগি ও জোমাটো একসাথে মিলে কাজ করেছে এই 'সবকি রসোই' উদ্যোগে। 'সবকি রসোই' সক্রিয় রয়েছে পটনা, দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, কলকাতা, হায়দরাবাদ সহ দেশের অন্যান্য শহরগুলিতে। কলকাতায় 'সবকি রসোই'-এর ৮টি রান্নাঘর রয়েছে। তারসঙ্গে ১৩টি  খাদ্য সরবরাহকারী সংস্থা মিলে প্রথম পর্বে ৯২ হাজারেরও বেশি খাবার সরবরাহ করা হয়েছে।


আরও পড়ুন, লকডাউনে বেহাল দেশের অর্থনীতি, ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজতে মোদীর সঙ্গে বৈঠক নির্মলার