ইডেনের গোলাপি টেস্টে বিরাট কোহলির সেঞ্চুরি নিয়ে প্রবল হৈ চৈ এর মধ্যে কলকাতার বাজারে নীরবে সেঞ্চুরি করে ফেলল পেঁয়াজ । বৃহষ্পতিবার ৭০, শুক্রবার ৮০, শনি ও রবিবার ৯০ ও সোমবার ১০০।  মঙ্গল ও বুধবার আরও ১০  টাকা করে বেড়ে স্মরণাতীতকালের মধ্যে পিয়াজ ১২০  ছুঁতে পারে বলে পূর্বাভাস দিচ্ছেন বিক্রেতারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দিলীপের 'ছোট মন' কটাক্ষের পাল্টা 'ইতর, চতুষ্পদ প্রাণি' বলে আক্রমণ তৃণমূলের


সোমবার ভোরে কোলে মার্কেটের নফর বাজার পেঁয়াজ পট্টিতে ৫০০ টাকা করে পাল্লা কিনেছেন ক্রেতারা। সেখানকার পাইকাররা বলেই রেখেছেন, কাল থেকে পাল্লা পিছু দাম সাড়ে ৫০০ হবে। যার অর্থ, কেজি পিছু 10 টাকা মার্জিন রেখে পেঁয়াজ বিক্রি করতে গেলে খুচরো পেঁয়াজ বিক্রেতাকে তা কমপক্ষে ১১৫ বা ১২০ টাকায় বেচতে হবে।


কেন এই অবস্থা?


চলতি মরসুমের পেঁয়াজের এটাই শেষ স্টক। আপাতত আর জোগান নেই। কিন্তু চাহিদা বরাবরের মতো এক ই আছে। তাই দামের এই হাই জাম্প।


রাজ্যে চলতি মরসুমে পেঁয়াজের মোট চাহিদা সাড়ে ৯ লক্ষ মেট্রিক টন । রাজ্য নিজে উত্পাদন করে সাড়ে ৬ লক্ষ মেট্রিক টন । বাকি ঘাটতি এত দিন মিটিয়ে এসেছে নাসিক। এবার অগাস্টে সেখানের বন্যায় সাড়ে ১৮ লক্ষ মেট্রিক টন পেঁয়াজ পচে নষ্ট হয়েছে। তাই এই আকাল ও দাম বৃদ্ধি।


আরও পড়ুন-নরেন্দ্র মোদী সম্পর্কে মিথ্যে খবর, বাংলাদেশের ২ দৈনিকের কাছে ব্যাখ্যা চাইল হাসিনা সরকার


রাজস্থান ও কর্নাটক থেকে চলতি মাসের শেষে প্রায় ৩ লক্ষ মেট্রিক টন পেঁয়াজ রাজ্য সরকার আমদানি করবে বলে ঠিক হয়েছে। সেটা না আসা পর্যন্ত এই দাম আর কমবে না।



স্থানীয় থানা থেকে পুলিশি নিরাপত্তা না পেলে টাস্কফোর্স আর বাজারে বাজারে ঘুরে অভিযান করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। কারণ বেশ কিছু বাজারে তারা ব্যাবসায়ী দের কাছে অপদস্থ হয়েছে। ফলে নজরদারির ন্যূনতম ভয়টাও এই মুহুর্তে ফোড়েদের মধ্যে নেই। তারা  চেনা ফর্মে কালোবাজারি করছে।