নিজস্ব প্রতিবেদন: আন্দোলনটা শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়কের দাবি নিয়ে। তবে ক্রমে ক্রমে তা বাঁক নিচ্ছে হাসিনা বিরোধী আন্দোলনের দিকে। বঙ্গদেশ তো বটেই, দেশের বাইরে ভারত-সহ বিদেশেও ছাত্রছাত্রীরা উত্তাল হচ্ছে হাসিনা বিরোধী স্লোগানে। আর এমনটা হওয়ার অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে একটি- পড়ুয়াদের উপর বাংলাদেশ পুলিসের বর্বরতা এবং অবশ্যই দ্বিতীয় কারণ-  সেই সব ছবি ক্যামেরাবন্দি করতে গিয়ে সাংবাদিকদের উপর আক্রমণের ঘটনা।


করুণানিধির শেষকৃত্য: তামিল সরকারের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ মমতার ফোন মোদীকে


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আলোকচিত্রীদের উপর হামলা, তাঁদের ক্যামেরা ভাঙা এবং ভুয়ো মামলা করে সাংবাদিকদের জেলবন্দি করা, এসবের বিরুদ্ধেই সরব হয়েছে কলকাতা, যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার পড়ুয়ারা। তাঁদের দাবি বাংলাদেশের  প্রশাসন এবং শাসক দলের ছাত্র লিগ মিলে গোটা বাংলাদেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে। সেখানে নিরাপদ নয় নারীরা।  একই সঙ্গে আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, সনামধন্য আলোকচিত্র গ্রাহক শহীদুল আলমকেও বিনা কারণে আটক করা হয়েছে। তাঁর নিঃশর্ত মুক্তিও দাবি করছে আন্দোলনকারীরা।


'চলে গেলে, বলে গেলে না', করুণানিধি-কে শেষ চিঠি স্ট্যালিনের


এদিন মিন্টোপার্ক থেকে একটি প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয় আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে। সেই মিছিল শেখ মুজিব সরণি-তে অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন পর্যন্ত যাওয়ার কথা থাকলেও মাঝপথেই মিছিল আটকায় পুলিস। তবে এক নাগাড়ে স্লোগান দিতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। ‘বাংলাদেশের পাশে, বাংলার ছাত্রছাত্রী’-এই ব্যানারকে সামনে রেখেই মিছিল করেন বিক্ষোভকারীরা। মিছিল থেকে স্লোগান ওঠে, ‘বাংলাদেশ হারেনি, হেরে গেছে হাসিনা’।



উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সমৃদ্ধ আলোকচিত্রী শহীদুল আলমের নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে পথে নেমেছে মুম্বই প্রেস ক্লাবও।